ফোনে ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ছবি অয়নের মৃত্যুর প্রধান কারণ এরকমই মনে করছে পুলিশ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার হরিদেবপুরের আয়ন মণ্ডল খুনের (Ayan Murder Case) ঘটনায় রহস্যের জাল কাটতে ততপর পুলিশ।
জানা গিয়েছে, অয়নের ফোনে বান্ধবী ও তর মায়ের সঙ্গে বেশ কিছু ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ছবি ছিল। সেগুলো ডিলিট করার কথা বলা হয়েছিল অয়নকে। কিন্তু সে তা সরায়নি। পুলিশ অফিসারদের দাবি, অয়নের মৃত্যুর পরে তার মোবাইলের খোঁজ মেলেনি।
বিজয়া দশমীর দিন বান্ধবীর বাড়ি যাচ্ছি বলে বেরিয়েছিল অয়ন মণ্ডল।পরের দিন অয়নের বান্ধবী তার বাড়িতে আসে। সে জানতে চায় অয়ন কোথায়? সেদিনেও খোঁজ মেলেনি অয়নের। অয়নের ঝামেলার কথা জানায় তার বান্ধবী।
অভিযোগ, বান্ধবী ও তার মায়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ছবি ছিল অয়নের ফোনে। মোবাইল হাতে পাওয়ার পরেই অয়নকে খুন করে তা সরিয়ে দেওয়া হয়। ৭ অক্টোবর অয়নের দেহ উদ্ধার হওয়ার পর পরিবারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়ে, বান্ধবীর পরিবার অয়নকে খুন করেছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থেকে উদ্ধার হয় অয়নের দেহ। এই ঘটনায় বান্ধবীর মায়ের সঙ্গেও অয়নের সম্পর্ক ছিল বলে জানা যাচ্ছে। তদন্তকারী অফিসাররা অয়নের বান্ধবী, তাঁর পরিবারের সদস্য সহ মোট সাত জনকে গ্রেফতার করেছে।
কিন্তু ফোন কোথায়? তদন্তের স্বার্থে সেই কয়েকটি ছবি দেখতে মরিয়া পুলিশ। ছবিতেই লুকিয়ে আছে অয়ন খুনের সূত্র।