Taki: দুই বাংলার প্রতিমা বিসর্জন দেখতে হোটেল গুলিতে বুকিং শেষ

পুজোর পাঁচটা দিন আনন্দে কাটানোর পর অনেকেই চলে যান টাকিতে প্রতিমা নিরঞ্জন দেখতে। বসিরহাটের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের এই বিসর্জন দেখতে যে শুধুই যে এরাজ্যের বাসিন্দারা আসেন…

পুজোর পাঁচটা দিন আনন্দে কাটানোর পর অনেকেই চলে যান টাকিতে প্রতিমা নিরঞ্জন দেখতে। বসিরহাটের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের এই বিসর্জন দেখতে যে শুধুই যে এরাজ্যের বাসিন্দারা আসেন তা নয়! ভিন্ন রাজ্য ছাড়াও ভিড় জমান বিদেশি পর্যটকরাও। টাকিতে দুই বাংলার প্রতিমা বিসর্জন দেখতে লাগে দারুণ! আর তার আগেই হোটেল গুলিতে ইতিমধ্যে বুকিং শেষ হয়ে গিয়েছে।

টাকিতে শান্তিপূর্ণ বিসর্জনের জন্য ইছামতি নদীর তীরে জিরো পয়েন্টে বসিরহাট পুলিশ জেলা ও টাকি পৌরসভার সহযোগিতায় বিএসএফ ও বিজিবির যৌথ ফ্লাগ মিটিং হয়েছে। এই বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে যে দুই বাংলার প্রতিমা নিরঞ্জন হবে ২৪শে অক্টোবর ইছামতিতে ১২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত।

বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে ইছামতি নদীতে নিয়ম মেনে জমিদার বাড়ি ও বারোয়ারী ক্লাবগুলোর প্রতিমা নিয়ে নৌকা নামবে। দর্শনার্থীরা আন্তর্জাতিক সীমানা লঙ্ঘন করবে না। বৈঠকে ছিলেন টাকি পৌরসভার চেয়ারম্যান সোমনাথ মুখোপাধ্যায়, ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক গাজী, হাসনাবাদের এসডিপিও দেবরাজ ঘোষ, আইসি কৃষ্ণেন্দু ঘোষ। পাশাপাশি বিএসএফের পক্ষ থেকে ৮৫ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের কমান্ডিং অফিসার দলজিত সিংহ ও বাংলাদেশের বিজিবি অর্থাৎ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের আধিকারিকরা ছিলেন।