রাজ্যের মুকুটে নয়া শিরোপা, টেলি মেডিসিন পরিষেবায় দ্বিতীয় স্থানে বাংলা

এবার টেলি মেডিসিন সার্ভিসে অসামান্য অবদানের জন্য দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে নাম উঠল পশ্চিমবঙ্গের। অতিমারির সময়ে কার্যত অনেক চিকিৎসকেরই ব্যক্তিগত চেম্বার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বিপাকে…

এবার টেলি মেডিসিন সার্ভিসে অসামান্য অবদানের জন্য দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে নাম উঠল পশ্চিমবঙ্গের। অতিমারির সময়ে কার্যত অনেক চিকিৎসকেরই ব্যক্তিগত চেম্বার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বিপাকে পরেছিলেন একাধিক মানুষ। এহেন অবস্থায় এই টেলি মেডিসিন পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল রাজ্য সরকারের তরফ থেকে।

২২০০ টি সেন্টার নিয়ে শুরু হয়েছিল টেলিমেডিসিনের যাত্রা এই মুহুর্তে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০০০ এর কাছাকাছি। কেন্দ্রের সমীক্ষা বলছে, টেলিমেডিসিন পরিষেবায় প্রথম স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। তারপরেই নাম রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের। এদিকে টেলিমেডিসিন পরিষেবার ক্ষেত্রে রাজ্যের সফলতা নিয়ে উচ্ছ্বসিত রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। এ বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘টেলিমেডিসিন পরিষেবার ফলে বহু মানুষ উপকৃত হয়েছেন। এই সম্মান অনেক বড় প্রাপ্তি। আগামী দিনে আরও বহু মানুষ এই পরিষেবার ফলে উপকৃত হবেন।’

   

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ২ আগস্ট রাজ্যে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে টেলি-মেডিসিন পরিষেবা চালু হয়।