Kalyan Chaubey: তাঁর ‘ফুটবল স্কুলের’ পুনর্জন্ম চান কল্যাণ

তিনি এখন নয়াদিল্লিতে। শুক্রবার সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনে নির্বাচন। স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যস্ততা তুঙ্গে। তার মধ্যেও কল্যাণ চৌবের (Kalyan Chaubey) উন্নয়নের তালিকায় রয়ে গিয়েছে তার স্বপ্নের প্রোজেক্ট।…

Kalyan Chaubey

তিনি এখন নয়াদিল্লিতে। শুক্রবার সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনে নির্বাচন। স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যস্ততা তুঙ্গে। তার মধ্যেও কল্যাণ চৌবের (Kalyan Chaubey) উন্নয়নের তালিকায় রয়ে গিয়েছে তার স্বপ্নের প্রোজেক্ট। তালিকার বেশ ওপরের দিকেই রয়েছে সেই প্রোজেক্ট। মোহনবাগান ক্লাবের প্রয়াত সচিব অঞ্জন মিত্রের উৎসাহে ২০১১-য় শুরু হওয়া তার সাধের ‘ফুটবল স্কুল’। সেন্ট জেভিয়ার্স, সেন্ট লরেন্সের মত কলকাতার বিভিন্ন ইংরিজী মাধ্যম স্কুলের ছেলেদের ফুটবল শিক্ষা। ইউথ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম নিয়ে কল্যাণের অভিজ্ঞতা বরাবরই খুব সমৃদ্ধ ছিল।

‘গোলজ’ প্রোজেক্টের কো-অর্ডিনেটর ছিলেন। এক বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে সারা ভারতের ৩৭টি শহর জুড়ে প্রায় ৭০ হাজার অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবলারদের মধ্যে প্রতিভাবান চিহ্নিত করার কাজ করার অভিজ্ঞতাও তার ঝুলিতে।

   

সেই ফুটবল স্কুল ২০১৮-য় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। মোহনবাগান প্রশাসনে শীর্ষ কর্তাদের নিজেদের মধ্যে বিরোধের জেরে শুধু সেই প্রোজেক্টই বন্ধ হয়নি, ২০১৮-র পর থেকে কল্যাণ আর পা দেননি মোহনবাগান তাঁবুতে। জাতীয় লিগ জয়ী যে মোহনবাগানের তিনি ছিলেন অন্যতম সদস্য। যে জার্সি পরে তার ১৯৯৭-৯৮ এবং ২০০১-০২-য়ে দেশের সেরা গোলকিপারের সম্মান পাওয়া। সেই ফুটবল স্কুলের পুনর্জীবন চাইছেন ২০১৯-এ কৃষ্ণনগর থেকে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় হওয়া ভারতীয় জনতা পার্টির এই সদস্য।

বর্তমানে পুরোপুরিভাবে ব্যস্ত থাকেন রাজনীতিতে। তার মধ্যেও প্রথম প্রেমকে অস্বীকার করা যায় না। তাই বেসরকারি চ্যানেলের হয়ে বিশেষজ্ঞ হয়েও তাকে বসতে দেখা গিয়েছে। এখনকার গোলকিপিংয়ে কী অবক্ষয় এসেছে? কল্যাণ আলোচনাটা করতেই চান না! বদলে গিয়েছে বলের চরিত্র, তার সুইং, গতি-সবকিছুর আমূল পরিবর্তন এসে গিয়েছে। তাই কল্যাণ জানাচ্ছেন, অবক্ষয় শব্দটা ব্যবহার করা যাবে না। আজকের সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে গোলকিপিংকে বিশ্লেষণ করতে হবে।