আরজি করের আন্দোলনে পাক-বাংলাদেশ ‘লিঙ্ক’? লালবাজারে তলব বহু নেটিজেন

আরজি কর (RG Kar) আন্দোলন শুধু ভারতের মাটি থেকে সংগঠিত হচ্ছে না। প্রতিবেশ দেশ বাংলাদেশ (Bangladesh) ও পাকিস্তানের যোগসূত্র হাতে এল পুলিশের। বিভিন্ন পোস্টের আইপি…

Kolkata police summons net users for shareing viral post and foreign link exposed behind rg kar protest

আরজি কর (RG Kar) আন্দোলন শুধু ভারতের মাটি থেকে সংগঠিত হচ্ছে না। প্রতিবেশ দেশ বাংলাদেশ (Bangladesh) ও পাকিস্তানের যোগসূত্র হাতে এল পুলিশের। বিভিন্ন পোস্টের আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাক করে এমনটা জানতে পেরেছে লালবাজার। তবে সেই বিষয় এখনও বিশদে কিছু বলতে চায়নি পুলিশ। যদিও নির্যাতিতার নাম-পরিচয় দিয়ে পোস্ট ছড়ানোর জন্য ইতিমধ্যে ২৮০ জনকে লালবাজারে তলব করা হয়েছে। তাঁদের তথ্যের সত্যতা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জানা গিয়েছে ওই ২৮০ জনের মধ্যে অনেকেই উত্তরপ্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের বাসিন্দা। যারা ফেক প্রোফাইল থেকে ছড়িয়েছে বলে পুলিশের দাবি। তবে কী বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকেই ছড়ানো হচ্ছে ভাইরাল পোস্ট? প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের অন্দরে।

ধৃত সঞ্জয় কি মিথ্যা বলছে? জানতে আরজি কর কাণ্ডে মঙ্গলেই পলিগ্রাফ টেস্ট

   

সেইসঙ্গে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ‘লিঙ্ক’ সামনে আসায় পুলিশ-প্রশাসনের কপালে কিছুটা চিন্তার ভাঁজ পড়ল বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞমহল। কারণ মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু একাধিকবার বাংলাদেশের আন্দোলনের কথা উল্লেখ করে কটাক্ষ করেছিলেন বিরোধীদের। কারণ বাংলাদেশের আন্দোলন এখনও টাটকা, যা জনমানষে গভীর দাগ কেটেছে। মুখ্যমন্ত্রীর  পদত্যাগ দাবি কিংবা পোস্টার লেখনীর মধ্যেও কিন্তু ওপারের ‘আভাস’ রয়েছে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের দাবি।আর এবার এই নয়া যোগসূত্র কতটা ‘অস্বস্তি’ বাড়াবে সেটাই দেখার।

‘প্রশ্ন হবে-জবাব দেব’, লালবাজারগামী মিছিল থেকে সাফ কথা ডাঃ কুণালের, পাল্টা দিল তৃণমূল

রবিবারই আরজি কর (RG Kar) কাণ্ড নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে প্রায় এক হাজার নেটিজেনকে চিহ্নিত করেছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। রবিবার লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে এঁদেরকে নোটিস পাঠানোর কাজও শুরু করা হয়েছে লালবাজারের তরফে। আরজি কর-কাণ্ডে ভুল তথ্য সরবরাহের ঘটনায় কলকাতা পুলিশ শাসক দলের সাংসদকেও রেয়াত করেনি।

প্রায় রোজই ১২-১৪ ঘন্টা করে CBI জেরা, কোন কোন প্রশ্নে নাস্তানাবুদ ডাঃ সন্দীপ?

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া মৃতার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। কিংবা সৌমেন মহাপাত্রের ছেলের নাম। আবার কখনও ভাঙচুরের মিথ্যা ভিডিও। যা বহুক্ষেত্রেই ভুয়ো বলে প্রমানিত হয়েছে।