আজ, ২০শে জুন, রাজ্যের রাজনীতির অঙ্গনে এক উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি (Sukanta Majumdar) সৃষ্টি হয় যখন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ শাখা ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালনের উদ্যোগ নেয়। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার নেতৃত্বে এই দিনটি উপলক্ষে একটি বাইক মিছিলের আয়োজন করা হয়, যার লক্ষ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গের (Sukanta Majumdar) সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে উদযাপন করা। কিন্তু সেই মিছিলকেই ঘিরে শুরু হয় বিশৃঙ্খলা এবং পুলিশের বাধার অভিযোগ উঠেছে।
প্রথমেই বলা যায়, এই মিছিলের উদ্দেশ্য ছিল রাজ্যের ঐতিহ্যকে তুলে ধরা,(Sukanta Majumdar) তবে তার আগেই পুলিশের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠতে শুরু করে। সুকান্ত মজুমদার নিজেই অভিযোগ করেছেন যে, পুলিশ বারবার তাঁদের মিছিলের পথে বাধা দিয়েছে। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ দিবসের প্রচার করতে গেলে পুলিশের বাধা কেন? (Sukanta Majumdar) এটা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। আমরা peacefully মিছিল করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পুলিশ তা হতে দেয়নি।”(Sukanta Majumdar)
অভিযোগ উঠেছে, ভবানীপুর এলাকায় বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি ঘটে। পুলিশ বাধা দেওয়ার পর বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ জানাতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে পুলিশ(Sukanta Majumdar) ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, যা পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তোলে। এর আগে, বৃহস্পতিবার বজবজেও এমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল, যেখানে সুকান্ত মজুমদারকে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়।(Sukanta Majumdar)
এই সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে,(Sukanta Majumdar) যে রাজ্যে গণতন্ত্রের হত্যা হচ্ছে এবং পুলিশের পক্ষ থেকে অহেতুক হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপির ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালনকে ষড়যন্ত্র হিসেবে চিহ্নিত করেছে(Sukanta Majumdar) এবং তাদের দাবি, এই আয়োজনের মাধ্যমে রাজ্য সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অবশ্য এক মন্তব্যে বলেন, “বিজেপির উদ্দেশ্য রাজ্যে অশান্তি সৃষ্টি করা, তারা নিজেরাও জানে না কী চায়।(Sukanta Majumdar)
এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, আগামী দিনগুলোতে রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ আরও উত্তপ্ত হতে পারে। সুকান্ত মজুমদার(Sukanta Majumdar) এই পরিস্থিতির জন্য তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে দায়ী করেছেন এবং বলেন, “তৃণমূল সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে পুলিশকে ব্যবহার করছে।(Sukanta Majumdar)
বিজেপির দাবি, তাদের এই পদক্ষেপ ছিল রাজ্যের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো। তাছাড়া, পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালনের মাধ্যমে তারা রাজ্যের মাটি এবং মানুষের প্রতি(Sukanta Majumdar) তাদের দায়িত্ব পালন করতে চেয়েছিলেন। তবে পুলিশি বাধার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের মিছিল থামানো সম্ভব হয়নি এবং তারা আরও একবার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে, আগামী দিনগুলিতে তারা রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আরও জোরালো আন্দোলন করবেন।(Sukanta Majumdar)
বিপুল সংখ্যক বিজেপি কর্মী এবং সমর্থকরা আজকের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে চেয়েছিলেন। তবে পুলিশি বাধা এবং সহিংসতা পরিস্থিতি এক ভিন্ন দিকে মোড় নিল। ভবিষ্যতে এই ধরনের সংঘর্ষ আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।(Sukanta Majumdar)