HomeWest BengalKolkata CityMadhyamik: মাধ্যমিকে ফস্কা গেরো! প্রথম দিনেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ

Madhyamik: মাধ্যমিকে ফস্কা গেরো! প্রথম দিনেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ

- Advertisement -

যাবতীয় সুরক্ষা বলয় ভেঙে প্রমাণিত হলো মাধ্যমিকের জন্য বজ্র আঁটুনি আসলে ফস্কা গেরো। প্রথম দিনেই ফাঁস মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র। অভিযোগ,পরীক্ষা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ কয়েকজনের মোবাইলে পৌঁছে যায় প্রথম ভাষার প্রশ্নপত্র। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই অভিযুক্তদের খুঁজে বের করা হয়েছে।

মাধ্যমিক ও সরকারি চাকরির পরীক্ষায় গোপনীয়তার সাথে প্রশ্ন তৈরি করা হয়। অভিযোগ, এরপরেও কী করে প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে সরষের মধ্যেই ভূত আছে নাকি? প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা যেমন পশ্চিমবঙ্গে তেমনই প্রতিবেশি বাংলাদেশেও হচ্ছে। সেখানেও মাধ্যমিক ও বিভিন্ন পরীক্ষায় সরকারি সুরক্ষা ভেঙে ফাঁস হয় প্রশ্ন। অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন এই জালিয়াতির মধ্যে সীমান্তের দুইপারে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ তৈরি হয়েছে। প্রযুক্তির সীমাহীন ক্ষমতা তৈরি করছে এই পরিস্থিতি।

   

জানা যাচ্ছে, মাধ্যমিকের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ কয়েকজনের মোবাইলে পৌঁছে যায় বাংলার (প্রথম ভাষা) প্রশ্নপত্র। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ খবর পেলেই তৎপর হয়ে ওঠে তারা, দ্রুত শুরু করে খোঁজ। পর্ষদ সূত্রের খবর, পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই অভিযুক্তদের খুঁজে বের করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই ২ জন পরীক্ষার্থীকে চিহ্নিত করেছে পর্ষদ। তাঁদের পরীক্ষা বাতিল হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

পরীক্ষার শেষে দেখা যায় যে আসল প্রশ্নপত্র ও ভাইরাল হয়ে যাওয়া প্রশ্নপত্রের ছবি পুরো এক। জানা গিয়েছে, ওই প্রশ্নপত্রে থাকা কিউ আর কোড দেখেই পরীক্ষার্থীদের চিহ্নিত করা হয়েছে।

জানা যাচ্ছে যে হোয়াটসঅ্যাপে ভাইরাল হওয়া ছবি প্রশ্নপত্রের দ্বিতীয় পাতার ছবি। সেই ছবিতে ১.১৩ থেকে শুরু করে ২.১.২ পর্যন্ত প্রশ্নগুলি দেখা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রশ্নপত্রে কিউ আর কোডের ব্যবহার এবারই প্রথম করা হয়েছে। প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর জন্য পৃথক পৃথক কোড রয়েছে। তবুও কীভাবে পরীক্ষা চলাকালীন ফাঁস হল প্রশ্নপত্র, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, বোর্ডের আধিকারিকরাও বুঝতে পারছেন না বলেই জানা গিয়েছে।

- Advertisement -
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular