Belgium: জঙ্গি হামলা? বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় উৎসব রক্তাক্ত

করোনাজনিত কারণে দু’বছর বন্ধ ছিল সব ধরনের আনন্দ উৎসবের অনুষ্ঠান। পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসায় রবিবার আয়োজন করা হয় কার্নিভালের বেলজিয়ামের (Belgium) স্ট্রেপি ব্রাকোয়েঞ্জিস শহরে। সেখানেই…

করোনাজনিত কারণে দু’বছর বন্ধ ছিল সব ধরনের আনন্দ উৎসবের অনুষ্ঠান। পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসায় রবিবার আয়োজন করা হয় কার্নিভালের বেলজিয়ামের (Belgium) স্ট্রেপি ব্রাকোয়েঞ্জিস শহরে। সেখানেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। গাড়ির চাকায় পিষে মারা গেলেন কয়েকজন। প্রাথমিকভাবে ৭ জনের মৃত্যু জানা যাচ্ছে। আরও কয়েকজন জখম।

ছুটির দিনের সকালে রঙিন পোশাকে সুসজ্জিত হয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা একে একে সবে কার্নিভালে আসতে শুরু করেছেন। নানা রঙে রঙিন হয়ে মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বাসিন্দারা। এসময় বেপরোয়া গতিতে একটি গাড়ি ছুটে আসে ওই ভিড়ের মধ্যে। গাড়ির ধাক্কায় রাস্তার দু’ধারে ছিটকে পড়েন বেশ কয়েকজন। ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এটা নিছকই কোনও দুর্ঘটনা নাকি, এর পেছনে জঙ্গিদের নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। কারণ, এর আগেও বেলজিয়াম সহ ইউরোপের বি়ভিন্ন দেশে ভিড়ের রাস্তায় গাড়ি চাপা দিয়ে নাশকতা ছড়ানোর বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। ইসলামিক স্টেট এই ধরণের নাশকতার পথ নেয়।

বেলজিয়ামের এই দুর্ঘটনায় গাড়িচালক-সহ দু’জনকে গ্রেফতার হয়েছে। সূত্রের খবর, পুলিশের গাড়ির তাড়া খেয়ে গাড়িটি কার্নিভালের মধ্যে ঢুকে পড়ে। অনেকেই প্রশ্ন করেছেন কেন পুলিশের গাড়ি ওই গাড়িটিকে তাড়া করল। তাহলে ওই গাড়িতে কি কোনও জঙ্গি ছিল।
তবে পুলিশের মুখপাত্র ক্রিস্টিনা ল্যানকো জানিয়েছেন, এটা একটি নিছক দুর্ঘটনা। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এর সঙ্গে জঙ্গিদের কোনও যোগ নেই।

রবিবার স্ট্রেপি ব্রাকোয়েঞ্জিস শহরে যাওয়ার কথা ছিল বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী ডি ক্রু ও রাজী ফিলিপের। দুর্ঘটনার পর তাঁদের সফর বাতিল করা হয়েছে। বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী এদিনের দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।

করোনাজনিত কারণে দু’বছর বন্ধ ছিল সব ধরনের আনন্দ উৎসবের অনুষ্ঠান। পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসায় রবিবার আয়োজন করা হয় কার্নিভালের বেলজিয়ামের (Belgium) স্ট্রেপি ব্রাকোয়েঞ্জিস শহরে। সেখানেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। গাড়ির চাকায় পিষে মারা গেলেন কয়েকজন। প্রাথমিকভাবে ৭ জনের মৃত্যু জানা যাচ্ছে। আরও কয়েকজন জখম।

ছুটির দিনের সকালে রঙিন পোশাকে সুসজ্জিত হয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা একে একে সবে কার্নিভালে আসতে শুরু করেছেন। নানা রঙে রঙিন হয়ে মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বাসিন্দারা। এসময় বেপরোয়া গতিতে একটি গাড়ি ছুটে আসে ওই ভিড়ের মধ্যে। গাড়ির ধাক্কায় রাস্তার দু’ধারে ছিটকে পড়েন বেশ কয়েকজন। ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এটা নিছকই কোনও দুর্ঘটনা নাকি, এর পেছনে জঙ্গিদের নাশকতার পরিকল্পনা রয়েছে তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। কারণ, এর আগেও বেলজিয়াম সহ ইউরোপের বি়ভিন্ন দেশে ভিড়ের রাস্তায় গাড়ি চাপা দিয়ে নাশকতা ছড়ানোর বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। ইসলামিক স্টেট এই ধরণের নাশকতার পথ নেয়।

বেলজিয়ামের এই দুর্ঘটনায় গাড়িচালক-সহ দু’জনকে গ্রেফতার হয়েছে। সূত্রের খবর, পুলিশের গাড়ির তাড়া খেয়ে গাড়িটি কার্নিভালের মধ্যে ঢুকে পড়ে। অনেকেই প্রশ্ন করেছেন কেন পুলিশের গাড়ি ওই গাড়িটিকে তাড়া করল। তাহলে ওই গাড়িতে কি কোনও জঙ্গি ছিল। তবে পুলিশের মুখপাত্র ক্রিস্টিনা ল্যানকো জানিয়েছেন, এটা একটি নিছক দুর্ঘটনা। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এর সঙ্গে জঙ্গিদের কোনও যোগ নেই।

রবিবার স্ট্রেপি ব্রাকোয়েঞ্জিস শহরে যাওয়ার কথা ছিল বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী ডি ক্রু ও রাজী ফিলিপের। দুর্ঘটনার পর তাঁদের সফর বাতিল করা হয়েছে। বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী এদিনের দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।