দুই অর্ধে দুই রূপে ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami East Bengal)। ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে বিরতির আগে পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলকে খুব একটা গোছানো মনে হয়নি। কিন্তু বিরতির পর অনেকটা বদলে গেল খেলা।
অল্প কয়েক দিন হল ইমামি ইস্টবেঙ্গলের অনুশীলন হয়েছে। একসঙ্গে সব ফুটবলারকে শুরু থেকে পাননি দুই কোচ – স্টিফেন কিনস্টানটাইন। ম্যাচের নামার আগে স্টিফেন বলেওছিলেন, “ফুটবলারদের মধ্যে বোঝাপড়া আরও বাড়াতে হবে।” তাই ইস্টবেঙ্গলের অসাধারণ ফুটবল খেলবে এমনটা যুক্তি দিয়ে কেউই হয়তো ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে এদিনের ম্যাচে ভাবেননি।
বিদেশি ছাড়া লাল হলুদের প্রথম একাদশ। যদিও দলে রাখা হয়েছিল একাধিক তারকা ভারতীয় খেলোয়াড়কে। খাতায় কলমে ইন্ডিয়ান নেভির তুলনায় এগিয়ে ছিল ইস্টবেঙ্গল। সেই সঙ্গে দিন কয়েকের অনুশীলনের ফলে হয়তো এদিনের ড্র। ইস্টবেঙ্গল জিততেও পারতো।
বিরতির পর ইস্টবেঙ্গলের খেলা আরও আক্রণাত্মক। একাধিকবার ইন্ডিয়ান নেভি দুর্গের কাছে চলে গিয়েছিল দল। সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারলে গোলটাও চলে আসতে পারতো। আগামী দিনে এই দলের সঙ্গেই ক্লেইটন সিলভাররা যুক্ত হলে লাল হলুদ মশাল হয়তো আরও উজ্জ্বল হবে।