ম্যাচ ড্র হয়েছে। দলটা দৌড়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কিছু মুহূর্তে প্রথমার্ধের তুলনায় ক্ষুরধার মনে হয়েছে খেলা। কোচকে কৃতিত্ব দিতে হয়। দিন কয়েক হল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami East Bengal) অনুশীলন শুরু করেছে। শুরুতেই একসঙ্গে সমস্ত ফুটবলারকে দুই কোচ হাতে পাননি। সীমিত সামর্থের মধ্যেই অনুশীলন চালিয়েছেন কোচ স্টিফেন কনস্টানটাইন ও বিনো জর্জ। পাশে ছিলেন না কোনো ফিজিক্যাল ট্রেনার কিংবা কোনো চিকিৎসক।
ডুরান্ড কাপে দলকে তৈরি করার পুরো দায়িত্বই কোচের কাঁধে। বিশেষত স্টিফেনের কাঁধে। খবরে প্রায়ই উঠে এসেছে তাঁর কথা। ৫৯ বছর বয়সী এই হেড স্যার যে বেশ কড়া সেটা আগেই শোনা গিয়েছিল। দুই দফায় ভারতের জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব পালন করার সময় স্টিফেনের কোচিং করানোর ধরণ অনেকের কাছে পরিচিত।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের মাঠে অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। বৃষ্টি হলে মাঠের ধারের পরিস্থিতি তথৈবচ। অনুশীলন করতে গিয়ে একাধিক ফুটবলার হালকা চোট পেয়েছিলেন বলেও শোনা গিয়েছিল। স্টিফেন কিন্তু থামেননি। অন্যান্য বিভাগের কোচ না থাকার পরেও অনুশীলন চালিয়ে গিয়েছেন। সোমবার ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে নব্বই মিনিট লড়াই দিল ইস্টবেঙ্গল।