ED: নিয়োগদুর্নীতি মামলায় এবার বাজেয়াপ্ত হবে স্কুল ! চাপ বাড়ছে মমতা সরকারের

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ১০০ বছরের পুরানো স্কুল বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।স্কুল বাজেয়াপ্ত করা মানে বন্ধ করা নয়, প্রতীকীভাবে বাজেয়াপ্ত করবে ইডি এমনটাই…

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ১০০ বছরের পুরানো স্কুল বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।স্কুল বাজেয়াপ্ত করা মানে বন্ধ করা নয়, প্রতীকীভাবে বাজেয়াপ্ত করবে ইডি এমনটাই খবর। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কয়েক মাস ধরেই জেলে রয়েছেন মানিক-পুত্র শৌভিক ভট্টাচার্য। তবে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি বলেই অভিযোগ শৌভিকের। সেই মামলায় এবার একটি স্কুলের নাম প্রকাশ্যে আনল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।ওই স্কুলটি মানিক ভট্ট্যাচার্যের বাবার নামে বলে জানিয়েছে ইডি।এবং ওই স্কুলের মাধ্যমেই মানিক কালো টাকা সাদা করতেন বলে অভিযোগ।

আদালতে ইডি দাবি করেছে, শৌভিক ভট্টাচার্যের প্যান নম্বরের সূত্র ধরে একটি ক্লাব এবং এই স্কুলের অ্যাকাউন্টের খোঁজ পায় ইডি। ইডি-র আইনজীবী বলেন, ‘আমরা স্কুল বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়ায় রয়েছি।’ শৌভিক ভট্টাচার্যকে ইডি গ্রেফতার করেনি। আদালতের নির্দেশে তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছিল। ইডি-র তরফে দাবি করা হয়, নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে, সেই অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।অর্থাৎ পুজোর আগে জামিন পাচ্ছেন না মানিকপুত্র।

ইডি আরও জানিয়েছেন, ওই স্কুলটি শৌভিক ভট্টাচার্যের ঠাকুরদা অর্থাৎ মানিক ভট্টার্যের বাবার নামাঙ্কিত। তদন্তকারীদের দাবি, এটি একটি ১০০ বছরের পুরনো স্কুল। স্কুলের শতবর্ষ উদযাপনের সময় ১ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন শৌভিক। কিন্তু ইডি-র দাবি, ১ লক্ষ টাকা নয়, আরও অনেক বেশি টাকা স্কুলে দেওয়া হয়েছে।ইডির দাবি,এই লেনদেনের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতেন শৌভিক ভট্টাচার্যের বাবা মানিক ভট্টাচার্য।