নিয়োগপত্র ছাড়াই বিকিয়েছে নবম-দশমে চাকরি, সিবিআইয়েরর তথ্যে চাঞ্চল্য

নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সামনে আসছে বহু তথ্য। সিবিআই কলকাতা হাই কোর্টে জানিয়েছে, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দপ্তরে ৬৭টি নিয়োগপত্র পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে নিয়োগপত্র…

CBI raided

নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সামনে আসছে বহু তথ্য। সিবিআই কলকাতা হাই কোর্টে জানিয়েছে, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দপ্তরে ৬৭টি নিয়োগপত্র পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে নিয়োগপত্র ছাড়াই চাকরি পেয়েছেন তাঁরা।

একথা শুনে বিস্মিত বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এবার এই ইস্যুতে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রিপোর্ট তলব করেছে হাই কোর্ট।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে নবম-দশম শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানি হয়। ওই শুনানিতে সামনে আসে দুর্নীতির নতুন অধ্যায়।

সিবিআই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এখনও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দপ্তরে পড়ে রয়েছে ৬৭টি অ্যাপয়ন্টমেন্ট লেটার। বিচারপতির পর্যবেক্ষণানুসারে, “CBI তদন্তে নতুন রসদ জোগাতে পাড়ে এমন বিস্ময়কর তথ্য। সিবিআই অবস্থান জানাক হাই কোর্টে।”

এসএসসি-র রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ সালে মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে নবম-দশমে চাকরির জন্য সুপারিশপত্র পাঠানো হয় ১৮৬টি। আদালতে দাবি করা হয়েছে, এসএসসি ভুল তথ্য দিয়েছে।

১৮৬ নয় মাত্র ১৭৫ সুপারিশ পত্র পাঠানো হয়েছে পর্ষদে। ৫২টি সুপারিশ পত্রের কোনও হার্ড কপি নেই পর্ষদে। ৬৭ জনকে নেননি নিয়োগপত্রও,তা পড়ে আছে পর্ষদ অফিসে। এবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রিপোর্ট তলব করল হাই কোর্ট।