বাংলাদেশের (Bangladesh) পরিস্থিতি ও হিন্দু-সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কড়া বার্তা ভারতের। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অবস্থা উদ্বেগজনক, দাবি বিদেশমন্ত্রকের। আশা করি বাংলাদেশের সরকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে। শুক্রবার এমনটাই জানালেন ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিক সেদেশের সরকার। তবে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক যেমন ছিল তেমনই চলবে। বানিজ্যে কোনও প্রভাব পড়বে না।
বাংলাদেশে হিন্দুরা চরম বিপদে, ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সরব ব্রিটিশ এমপি ব্ল্যাকম্যান
সম্প্রতি হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় দাসের গ্রেফতারি উত্তপ্ত বাংলাদেশ। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিবাদ-বিক্ষোভের আঁচ পড়েছে ভারতেও। সংখ্যালঘু নিরাপত্তার প্রশ্নে কিছুদিন আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করে বার্তা দিয়েছিল নয়াদিল্লি। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। বরং চিন্ময় দাসের নিরাপত্তা ও স্বচ্ছ বিচারের সম্ভাবনা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হলে অশান্তি আরও বাড়ে। এমন প্রেক্ষিতে চিন্ময় দাস যাতে স্বচ্ছ বিচার প্রক্রিয়া পেয়ে থাকেন সেই আর্জি জানানো হয়েছে ভারতের তরফে।
জামা মসজিদ ইস্যুতে নিম্ন আদালতের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
সম্প্রতি বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহে অভিযুক্ত চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে জেলে পাঠানোর পর থেকে উত্তপ্ত প্রতিবেশি দেশের রাজনীতি। চিন্ময়কৃষ্ণ ভক্ত ও ইসকন (ISKCON) অনুসারীদের হামলায় এক সরকারি আইনজীবীর মৃত্যুর পর থেকে বিতর্ক চরমে। এরপর বাংলাদেশে (Bangladesh) ইসকন নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠে।
দূষণের সঙ্গে মোকাবিলা, ইলেকট্রিক ভেহিকল পলিসির মেয়াদ বাড়াল দিল্লি
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবামৃত সংঘ তথা ইসকন নিষিদ্ধ হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার, এ নিয়ে আদালতের হস্তক্ষেপের উচিত হবে না আদালতে এমনই জানিয়েছেন সরকারপক্ষের আইনজীবী। বিবিসির খবর, ইসকনের কার্যক্রম নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন হাইকোর্টের নজরে এনে এর কার্যক্রম বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করতে আদালতের কাছে আবেদন করেছিলেন আইনজীবী মহম্মদ মনির উদ্দিন। তবে ইসকন ইস্যুতে উত্তাপ বাংলাদেশের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। ছড়িয়ে পড়েছে ভারতেও।