বৃহস্পতিবার জাপান উপকূলে পরপর ৬.৫ এবং ৫.০ মাত্রার দুটি ভূমিকম্প। ৬.৫ মাত্রার প্রথম ভূমিকম্পটি দুপুর ২:৪৫ মিনিটে কুরিল দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে আঘাত হানে, তারপর ৩:০৭ মিনিটে ৫.০ মাত্রার কম্পন অনুভূত হয়। ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস)অনুসারে, দুটি ভূমিকম্প একই অঞ্চলের আশেপাশে ২৩.৮ কিলোমিটার এবং ৪০ কিলোমিটার গভীরে আঘাত হেনেছে।
Earthquake of Magnitude:6.3, Occurred on 28-12-2023, 14:45:12 IST, Lat: 44.36 & Long: 149.23, Depth: 10 Km ,Location: Kuril Islands, Japan for more information Download the BhooKamp App https://t.co/MC1PetvaMs@Dr_Mishra1966 @KirenRijiju @ndmaindia @Indiametdept pic.twitter.com/rFxNB31JgO
— National Center for Seismology (@NCS_Earthquake) December 28, 2023
ভূমিকম্প সম্পর্কে ভূতত্ত্ববিদরা বলেছেন, হিমালয় সংলগ্ন এলাকা ও এশিয়ার বিস্তির্ণ অংশের বিপদ বেশি। কারণ, হিমালয়ের অঞ্চলে মাটির নিচে প্রবল সংঘর্ষ চলছে দুটি ভূ-স্তরের। সেই কারণে বারবার হিমালয় এলাকার নেপাল ও ভারতের অংশে মাটি বারবার দুলছে। ভূ-বিজ্ঞানীরা সতর্কতা জারি করছেন হিমালয় অঞ্চলে একটি বিশাল ভূমিকম্প যা ৮.৫ মাত্রার হতে পারে।
গবেষণা ইঙ্গিত করেছে যে ৮.৫ এবং ৯ মাত্রার মধ্যে আনুমানিক একটি বিপর্যয়কর ভূমিকম্প, ১৪ এবং ১৫ শতকের মধ্যে হিমালয়ে ঘটেছিল। এর ফলে ৬০০ কিলোমিটার ভূমি চিরে ফাঁক হয়ে গেছিল। তবে কেন্দ্রীয় হিমালয়ে ঘন ঘন কম-তীব্রতার ভূমিকম্প হওয়া সত্ত্বেও, কয়েক শতাব্দী ধরে কোনও বড় ভূমিকম্পের কার্যকলাপ হয়নি। উল্লেখযোগ্য কম্পনের এই অনুপস্থিতির মানে এই অঞ্চলে একটি উল্লেখযোগ্য চাপ তৈরি হচ্ছে যার ফলে পরবর্তীকালে একটি বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে।