Bangladesh: সেনা নামিয়ে ‘ইসলামি আন্দোলন’ ঠেকালেন শেখ হাসিনা, নতুন বছরে ভোট পরীক্ষা

তুমুল বিক্ষোভের মাঝে বাংলাদেশে (Bangladesh) ঘোষণা হল দ্বাদশ জাতীয় নির্বাবাচনের দিন। ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা বাতিলের দাবিতে কমিশন সদর কার্যালয় ঘেরাও করতে যায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের…

তুমুল বিক্ষোভের মাঝে বাংলাদেশে (Bangladesh) ঘোষণা হল দ্বাদশ জাতীয় নির্বাবাচনের দিন। ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা বাতিলের দাবিতে কমিশন সদর কার্যালয় ঘেরাও করতে যায় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল মিছিল। আধা সেনা ও সীমান্তরক্ষীদের নামিয়ে তাদের ঠেকাতে পারলেও পরিস্থিতি গরম হতে শুরু করেছে। ঢাকা প্রবল উত্তপ্ত। বাংলাদেশের একাধিক স্থানে শুরু হয়েছে হামলা ভাঙচুর। বিরোধীদের দাবি সরকার গণতন্ত্র ধংস করে একতরফা ভোট ঘোষণা করেছে। 

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বুধবার সন্ধ্যায় জ্বলন্ত পরিস্থিতির মাঝে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের দিন জানাল নির্বাচন কমিশন। নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে হবে ভোট। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের দিন। মূখ্য নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ভোটের দিন ঘোষনা করেছেন।

নির্বাচনে কি বিরোধীরা অংশ নেবে? এমনই প্রশ্ন উঠছে। তবে মূল বিরোধী দল হিসেবে চিহ্নিত বিএনপির দাবি, সর্বদলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন। আর সংসদে বিরোধী দল হিসেবে স্বীকৃত জাতীয় পার্টি প্রায় নীরব। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগ ভোট ঘোষণার দিনকে স্বাগত জানিয়েছে। 

জাতীয় নির্বাচন ঘোষণা বাতিল করতে হবে এই আহ্বান রেখে বুধবার দুপুর থেকে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ দলের বিশাল বিশাল মিছিল ঢাকায় নির্বাচন কমিশনের সদর কার্যালয় ঘেরাও করতে যায়। এই আন্দোলনকে সমর্থন করে জামাত ইসলামি। তাদের রুখতে ঢাকা মহানগর পুলিশ, ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (RAB) ও বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড মোতায়েন করা হয়। ঢাকার আগারগাঁওতে নির্বাচন কমিশনের সদর দফতরের চারিদিকে নিরাপত্তার বলয় তৈরি করা হয়। বিশাল মিছিল নিয়ে এলেও তাদের ঠেকিয়ে রাখে পুলিশ-আধা সেনা।