Purba Bardhaman: বর্ধমানে ব্যারিকেডের ফাঁসে আটকে গেল মীনাক্ষীর নেতৃত্বে অভিযান

অন্যান্য জেলায় পরপর ব্যারিকেড ভেঙে প্রশাসনিক কার্যালয় ঘেরাও করলেও বর্ধমানে (Purba Bardhaman) এসে থমকালো বাম ছাত্র যুব সংগঠনের যৌথ মিছিল। সিপিআইএমের (CPIM) দুই শাখা সংগঠন…

অন্যান্য জেলায় পরপর ব্যারিকেড ভেঙে প্রশাসনিক কার্যালয় ঘেরাও করলেও বর্ধমানে (Purba Bardhaman) এসে থমকালো বাম ছাত্র যুব সংগঠনের যৌথ মিছিল। সিপিআইএমের (CPIM) দুই শাখা সংগঠন SFI ও DYFI এর বর্ধমান জেলা পরিষদ ভবন অভিযান রুখতে পুলিশ তৈরি করেছিল ব্যারিকেড ফাঁস। সেই ফাঁস কাটতে না পারলেও বাম সমর্থকদের ভিড় নিয়ে চলে চর্চা।

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে শুক্রবার SFI এবং DYFI এর ডাকে বর্ধমান জেলা পরিষদ ভবন অভিযান ঘিরে বৃহস্পতিবার থেকে ছিল চাপা উত্তেজনা। এর কারণ গত বছর ৩১ আগস্ট বর্ধমানে সিপিআইএমের মিছিল আটকানো নিয়ে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। শহরের কার্জনগেট এলাকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রিয় বিশ্ব বাংলা ভাস্কর্যটি উপড়ে ফেলেছিলেন বাম সমর্থকরা। পুলিশ ও বাম সমর্থকদের তীব্র সংঘর্ষ ছড়ায়। তৃ়ণমূল কংগ্রেস বিধায়কের একটি কার্যালয়ে হামলা হয়েছিল।

https://video.incrementxserv.com/vast?vzId=IXV533296VEH1EC0&cb=100&pageurl=https://kolkata24x7.in&width=300&height=400

শুক্রবার বিশ্ব বাংলা ভাস্কর্য সহ পুরো কার্জনগেট এলাকা ছিল ব্যারিকেড ও পুলিশের ঘেরাটোপ। এছাড়া কার্জন গেট থেকে স্টেশন পর্যন্ত সড়কের উপর একটার পর একটা ব্যারিকেড তৈরি করা হয়।

তৃণমূল কংগ্রেস সরকার ভয় পেয়েছে। তাই বাম ছাত্র যুবদের রুখতে এই বিপুল ব্যারিকেড ফাঁস তৈরি করা হয়েছে। এমনই দাবি দুটি বাম সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের।

তবে পুলিশের উদ্যোগ বিফলে যায়নি। স্টেশন থেকে বিশ্ব বাংলা পর্যন্ত ঢুকতে পারেনি বাম সংগঠনদুটি। প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে দ্বিতীয় ব্যারিকেডে এসে মিছিল আটকে যায়। ব্যারিকেডের উপরে উঠে বাম যুব নেত্রী মীনাক্ষী মুখার্জী সহ অন্যান্যরা সরাসরি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ইস্যুতে সরব হন।