Lakshadweep: মোদীর সফরের পরেই লাক্ষাদ্বীপে বিরাট সেনা ঘাঁটির প্রস্তুতি, চমকে গেল চিন

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep) সফরের পর থেকে ভারতের এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে আগ্রহ গোটা দেশ জুড়ে। লাক্ষাদ্বীপে যাতে আরও বেশি করে পর্যটক সমাগম হয়,…

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep) সফরের পর থেকে ভারতের এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে আগ্রহ গোটা দেশ জুড়ে। লাক্ষাদ্বীপে যাতে আরও বেশি করে পর্যটক সমাগম হয়, সেই কারণে এবার তৈরী হবে এয়ারপোর্ট। লাক্ষাদ্বীপের মিনিকয় দ্বীপে তৈরি হতে পারে এয়ারপোর্ট। যেখান থেকে সেনা বিমান, চপার থেকে শুরু করে যাত্রীবাহি বিমানও ওঠানামা করবে, সেই প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। সরকারি সূত্রে এমন খবর মিলছে। যদিও কবে থেকে এই কাজ শুরু হবে, সে বিষয়ে এখনও সেভাবে কোনও খবর মেলেনি।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরের পর থেকে লাক্ষাদ্বীপের কোন কোন সৈকত ঘোরার উপযুক্ত, কোথায় কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায়, কীভাবে যাওয়া যায়, মানুষ জোর কদমে গুগলে তা পরীক্ষানীরিক্ষা শুরু করেছেন। তবে মালদ্বীপ-ভারতের কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে এয়ারপোর্ট বানানোর সিদ্ধান্ত বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।

প্রসঙ্গত, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের একাধিপত্যের মোকাবিলা করতে সক্রিয় মোদী সরকার। আমেরিকার নেতৃত্বে গড়া কোয়াড-এ তারা প্রভাব বৃদ্ধির চেষ্টা করছে। কিন্তু তার আগে সমুদ্রপথ নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগে পড়ছে সাউথ ব্লক। মলদ্বীপের সদ্যনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট, ‘চিন ঘনিষ্ঠ’ মহম্মদ মুইজ়ু দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ভারতের বিরুদ্ধে একের পর সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যা নিয়ে নয়াদিল্লি-মালে টানাপড়েন তৈরি হয়েছে। এই আবহে সম্প্রতি ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন মোদী। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই সফর নিয়ে শুরু হয় নয়া বিতর্ক। মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং আর এক প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাসিদ মোদীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি তোলেন।