মিজোরাম প্রিমিয়ার লিগে (Mizoram Premier League) ম্যাচ-ফিক্সিং কাণ্ডে মিজোরাম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (Mizoram Football Association) ৩টি ক্লাব (Club) এবং ২৪ জন ফুটবলারকে (Footballer) নিষিদ্ধ করেছে। এই ঘটনা ফুটবলের (Football) প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বচ্ছতার প্রতি বড় আঘাত হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আইএসএলে ইস্টবেঙ্গলের প্রত্যাবর্তন করার পাঁচটি কারণ কি কি? জানুন
মিজোরাম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সিহফির ভেংলুন এফসি, এফসি বেতলহেম এবং রামলুন অ্যাথলেটিক এফসি এই স্ক্যাণ্ডালে জড়িত হওয়ায় তিন বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শুধু ক্লাব নয়, তিনটি ম্যাচ কর্মকর্তাকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যারা ম্যাচের ফলাফলকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল।
“নেট নয়, মাঠে…” অস্ট্রেলিয়া সফরের আগে উদ্বেগ প্রকাশ করে বার্তা কুম্বলের
অভিযোগের পর তদন্তে বেরিয়ে এসেছে যে, এমপিএল-১১’র কিছু ম্যাচে দুর্নীতি হয়েছিল। তদন্তে স্থানীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাও সহায়তা করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে, ফুটবলারদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। দুটি ফুটবলারকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, চার ফুটবলারকে পাঁচ বছরের জন্য, দশজন ফুটবলারকে তিন বছরের জন্য এবং আট ফুটবলারকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২০৩৬ অলিম্পিকের আসর ভারতে! চিঠি ভারতের অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের
এমএফএ এই কাণ্ডকে একেবারে অগ্রহণযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করে জানিয়েছে, এটি ফুটবলের মৌলিক মূল্যবোধ এবং খেলোয়াড়দের প্রতি জনসাধারণের আস্থা ভঙ্গ করেছে। মিজোরাম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ যে, ভবিষ্যতে এমন দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ফুটবলপ্রেমী ও সঙ্গী সংগঠনগুলিকে পাশে থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
🚨 BREAKING 🚨
Mizoram Football Association (MFA) has banned three clubs, three officials and 24 players after investigation into match-fixing. #IndianFootball pic.twitter.com/1Ls2HzvhWu
— Sp Ngente (@Chelsea_Ngente) November 4, 2024
এই কাণ্ডের কারণে এমপিএল-এর সুনাম ক্ষুণ্ণ হতে পারে, তবে এমএফএ নিজেদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভবিষ্যতে আরও স্বচ্ছ ও ন্যায্য প্রতিযোগিতার জন্য কাজ করবে।