ভারত ও পাকিস্তানের (IND vs PAK) মহিলা দল এশিয়া কাপ ২০২৪ এর বহু প্রত্যাশিত ম্যাচে শুক্রবার টুর্নামেন্টের প্রথম দিনে ডাম্বুলায় মুখোমুখি হবে। তার আগে দেখে নেওয়া যাক কিছু পরিসংখ্যান।
আমেরিকায় বিশ্বকাপ আয়োজন করে আইসিসির মাথায় হাত, মিটিংয়ের আগে প্রকাশ্যে সংখ্যা
এক বছরে ১৭টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে ভারত। যার মধ্যে ১০টিতে জিতেছে এবং পাঁচটিতে হেরেছে। অন্য দিকে দু’টি ম্যাচ অমীমাংসিত ছিল। এশিয়ান গেমস ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে ১৯ রানে হারিয়ে সোনা জিতেছিল ভারত। এর পরে ভারতকে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টানা দু’টি হোম সিরিজে পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তবে ভারত বাংলাদেশকে তাদের ঘরের মাঠে ৫-০ ব্যবধানে পরাজিত করে ফিরে আসে ছন্দে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ ব্যবধানে ড্র হয়, ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে যায় একটি ম্যাচ।
এই সময়ের মধ্যে ভারতের চেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি (১৯টি) খেলেছে পাকিস্তান। তবে এই সংখ্যক খেলা ম্যাচের মধ্যে পাকিস্তান জিতেছে মাত্র সাতটি ম্যাচে, হেরেছে ১২টি ম্যাচে। এশিয়ান গেমসের আগে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল পাকিস্তান। এশিয়ান গেমস পাকিস্তানের জন্য খুব একটা ভাল ছিল না। পাকিস্তান সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল কিন্তু সেখানে তাদের শ্রীলঙ্কার কাছে পরাস্ত হতে হয়। এর পরে তৃতীয় স্থান নির্ণায়ক ম্যাচে বাংলাদেশের কাছে তাদের পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছেও হারের মুখ দেখতে হয় পাকিস্তানকে।
স্মৃতি মান্ধানা ও শেফালি ভার্মার বিধ্বংসী ওপেনিং জুটি ভারতের জন্য সম্পদ। মান্ধানা টি-টোয়েন্টিতে ২৮.১৩ গড় ও ১২১.৮৩ স্ট্রাইক রেটে ৩৩২০ রান করেছেন এবং শেফালি ১২৯.৪৮ গড় ও ২৪.২৭ গড়ে ১৭৪৮ রান করেছেন। পাকিস্তানকে যদি ভারতকে চাপে ফেলতে হয়, তাহলে দু’জনকেই দ্রুত প্যাভিলিয়নে পাঠাতে হবে।
জয় শাহের হাতে চলে যাচ্ছে আইসিসির দায়িত্ব! দ্রুত হতে পারে সিদ্ধান্ত
ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে উঠতে পারে তাদের অধিনায়ক নিদা দার নিজেই। অলরাউন্ডার দার বোলিংয়ে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেন। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম ফরম্যাটে বর্তমানে দুর্দান্ত ছন্দে আছেন সিদরা আমিন। শেষ আট টি-টোয়েন্টি ইনিংসে ২০৫ রান করেছেন তিনি।