Aliens: উল্কাপিন্ডে চড়ে পৃথিবীতে আসবে এলিয়েনরা! নতুন গবেষণায় রহস্য উদঘাটন!

Aliens: হলিউডের অনেক সায়েন্স ফিকশন ফিল্মে আমরা সুপারহিরো রূপে অভিনেতাদের এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যেতে দেখেছি। একটি নতুন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বলে যে এলিয়েনরাও পৃথিবীতে…

Aliens

Aliens: হলিউডের অনেক সায়েন্স ফিকশন ফিল্মে আমরা সুপারহিরো রূপে অভিনেতাদের এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যেতে দেখেছি। একটি নতুন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বলে যে এলিয়েনরাও পৃথিবীতে আসতে পারে এবং আমরা তাদের আগমন সম্পর্কে আগে থেকে সচেতন হব না। এর কারণ হল তারা উল্কাপিন্ডে চড়ে আসতে পারে। এই ধরনের ঘটনা কীভাবে শনাক্ত করা যায় তার একটি পরিকল্পনাও দিয়েছেন গবেষকরা।

প্যানস্পারমিয়া তত্ত্ব পরামর্শ দেয় যে এলিয়েন জীবন একটি গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে ছড়িয়ে পড়তে পারে উল্কার উপর চড়ে, লাইভ সায়েন্স রিপোর্ট অনুযায়ী। বিজ্ঞানীরা সর্বদা এক্সোপ্ল্যানেটকে এলিয়েনদের উপস্থিতির জন্য একটি ভাল স্থান বলে মনে করেন। এক্সোপ্ল্যানেট হল সেই সমস্ত গ্রহ যা আমাদের সূর্যের চারপাশে ঘোরে না বরং অন্য কোন নক্ষত্রের চারদিকে ঘোরে।

বিজ্ঞানীরা এখন পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কার করেছেন। তারা মনে করেন যে এক্সোপ্ল্যানেটে জীবনের প্রমাণ থাকতে পারে এবং এলিয়েনরা এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে পৌঁছানোর জন্য উল্কা ব্যবহার করতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে এলিয়েনদের শনাক্ত করা। আমরা চলচ্চিত্রে যা দেখেছি তার থেকে এলিয়েনদের আলাদা দেখতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এলিয়েনরা যদি পৃথিবীতে আসে, তাহলে তাদের অনুসন্ধান না করে পৃথিবীতে তাদের কী প্রভাব পড়ে তা দেখা উচিত। দুই বিজ্ঞানী এর রোডম্যাপও তৈরি করেছেন। যদি এলিয়েনদের পৃথিবীর প্রাকৃতিক ভারসাম্য ব্যাহত করার ক্ষমতা থাকে তবে তাদের সনাক্ত করা সহজ হতে পারে।

যাইহোক, এই তত্ত্ব/গবেষণাটি এখনও পর্যালোচনা করা হয়নি। এই গবেষণাটিকে খুব প্রাথমিক বলা উচিত কারণ এক্সোপ্ল্যানেট সম্পর্কে এখনও অনেক কিছু জানা যায়নি। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত 5 হাজার এক্সোপ্ল্যানেটের সংখ্যা গৌণ হতে পারে কারণ নতুন আবিষ্কৃত এক্সোপ্ল্যানেটের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।