Junk Food: বাচ্চার খিদে পেলেই বাইরের জাঙ্ক ফুড! অজান্তেই ডেকে আনছেন বড় বিপদ

বেশিরভাগ মানুষকেই ভরসা রাখতে হয় বাইরের খাবারের ওপর। তাছাড়া জন্মদিনের পার্টি হোক কিংবা বন্ধুদের সাথে ঘোরা, সবকিছুতেই প্রাধান্য পায় জাঙ্ক ফুড (Junk Food)।

Junk Food

বর্তমানে কর্পোরেট যুগে বাড়িতে দীর্ঘ সময় কাটানোর সুযোগ কারোরই হয় না বিশেষ করে সোম থেকে শুক্র কাজের চাপে রীতিমতো নাভিশ্বাস ওঠে সাধারণ মানুষের। তাই বেশিরভাগ মানুষকেই ভরসা রাখতে হয় বাইরের খাবারের ওপর। তাছাড়া জন্মদিনের পার্টি হোক কিংবা বন্ধুদের সাথে ঘোরা, সবকিছুতেই প্রাধান্য পায় জাঙ্ক ফুড (Junk Food)।

short-samachar

   

আর এই জাঙ্ক ফুডের কথা উঠলে সবার প্রথমে যেটি মাথায় আসে সেটি হলো পিৎজা। বর্তমানে ৮ থেকে ৮০ সকলের পছন্দের খাবার এই পিৎজা সাধারণত ময়দা দিয়ে তৈরি। তবে খেতে মুখেরচোখ হলেও তা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভালো না একথা বারবার জানিয়ে দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের মতে পিৎজা তৈরির প্রধান উপকরণ হলো মাখন কিংবা মেয়োনিজ। যা আমাদের কোলেস্ট্রল বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

যেহেতু খেতে মুখরোচক তাই বিশেষ করে শিশুরা এই খাবারে প্রতিবেশী আকৃষ্ট হয়। তবে এই পিৎজা শিশুদেরও কোলেস্টেরল বাড়িয়ে তুলতে পারে সহজেই। তাছাড়া গ্যাস অম্বলের মত সমস্যা ডেকে আনতে পারে এই খাবার কারণ বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত মাংস পাশাপাশি সবজি এই পিৎজা মধ্যে দেওয়া থাকে যার দীর্ঘদিন ফ্রিজে থাকার ফলে বিভিন্ন জীবাণু বাসা বাঁধে। অন্যদিকে পিৎজা তৈরীর প্রধান উপকরণ গুলির মধ্যে একটি হলো ময়দা।

আর ময়দা আমাদের শরীর পক্ষে যে কতটা ক্ষতিকর সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। ময়দার সাথে বাঙালি সম্পর্ক অনেক দিনের তাই ময়দা খেলেই যে পেটের সমস্যার শুরু হয়ে যায় সেটা বাঙালিকে নতুন করে বলে দেওয়া দরকার পড়ে না। তবে পিৎজা খেতে ইচ্ছা হলে বাড়িতেই খুব সহজে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে এই খাবার। একই সাথে বাড়িতে তৈরি পিৎজার মধ্যে সেই অর্থে কোন ক্ষতিকর পদার্থ ব্যবহৃত হবে না বলেই জানাচ্ছেন তারা।