AC Room: এসি থেকে বেরিয়ে বারবার হাঁচি! ভয়ের কিছু নেই বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

আমাদের স্বাভাবিক শারীরিক ক্রিয়াকর্মের মধ্যে অন্যতম হলো হাঁচি। সাধারণত আমাদের নাকের মধ্যে কোন অস্বস্তি হলে কিংবা ঠান্ডা লাগলে আমরা সকলেই হাঁচি দিয়ে থাকি।

Woman sneezing after leaving an AC room

আমাদের স্বাভাবিক শারীরিক ক্রিয়াকর্মের মধ্যে অন্যতম হলো হাঁচি। সাধারণত আমাদের নাকের মধ্যে কোন অস্বস্তি হলে কিংবা ঠান্ডা লাগলে আমরা সকলেই হাঁচি দিয়ে থাকি। আবার অনেকে আছেন, যারা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই বেশ কিছুক্ষণ হাঁচি দেন যার ফলে একটা সময়ের পর বিরক্তি চলে আসে।

তবেই গরমে ঠান্ডা না লাগলেও অনেক সময় দেখা যায় হাঁচি প্রবণতা। অন্যদিকে বেশি দিন এই সমস্যা চলতে থাকলে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। তবে এতে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছুই নেই কারণ এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ইএনটি বিশেষজ্ঞ বলছেন, আমাদের নাক খুবই স্পর্শকাতর একটি অঙ্গ তাই সেই জায়গায় যদি কোন রকম ধূলিকণা বা ময়লা জমে তাহলে তা স্বাভাবিক নিয়মেই হাঁচির সাহায্যে বাইরে বেরিয়ে আসে।

   

আবার অনেক সময় ঘরের বাইরে তাপমাত্রার সাথে ঘরের ভেতরে তাপমাত্রার একটা বড় হেরফের দেখা যায় এবং শরীর সঙ্গে সঙ্গে সেই তাপমাত্রার হেলপের বুঝতে পারে না তাই এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারারাত যদি ঘরের মধ্যে এসে চলে তাহলে ঘুম থেকে উঠে ঘরের বাইরে বেরোনোর আগে খুলে দিতে হবে ঘরের জানালা দরজা। যাতে বাইরের আবহাওয়া সাথে ঘরের আবহাওয়া মিলে যেতে পারে।

এই পদ্ধতি মেনে চললে শরীর কিছুক্ষণের মধ্যে বাইরের তাপমাত্রা এবং ঘরে তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে যার ফলে আর কোন ধরনের সমস্যা হয় না। তাছাড়া অনেকের বিভিন্ন জিনিসের উপর যেমন ধুলো বা কোন খাদ্যদ্রব্যের উপর এলার্জি থাকে যাকে চিকিৎসার ভাষায় অ্যালার্জিটিক রাইনিটিস বলা হয়, সেক্ষেত্রে প্রতিদিন বাড়ির বিছানার চাদর এবং বালিশের কভার পাল্টে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।