Aloe Vera: ত্বকের যত্ন ছাড়াও অ্যালোভেরা আর কী কী কাজে লাগে

১.চুলের দৈর্ঘ্য বাড়াতে চুল যদি শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায় তবে দারুণ একটি সমাধান হল অ্যালোভেরা (Aloe Vera)। এতে থাকা প্রোটিন, খনিজ উপাদান, অ্যামিনো অ্যাসিড…

১.চুলের দৈর্ঘ্য বাড়াতে
চুল যদি শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায় তবে দারুণ একটি সমাধান হল অ্যালোভেরা (Aloe Vera)। এতে থাকা প্রোটিন, খনিজ উপাদান, অ্যামিনো অ্যাসিড কন্ডিশনার হিসেবে চমৎকার।আর অ্যালোভেরা চুলে মাখিয়ে রাখলে মাথার ত্বকের প্রদাহ ও চুল পড়া কমে। তবে অ্যালোভেরা ব্যবহারের পর মাথা খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
২.ক্ষতস্থান সারাতে
প্রচণ্ড রোদেপোড়া ত্বকে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে বলার যথাপোযুক্ত কারণ আছে অনেকগুলোই। এটা প্রদাহ সারায়, ত্বক শীতল করে, ত্বকে আর্দ্রতা যোগায় এবং তা ধরে রাখতে সাহায্য করে।ক্ষতস্থান সারাতেও এটি কার্যকর। পোড়া, পোকার কামড়, কাটাছেড়া, র‌্যাশ সব ধরনের ক্ষতেই অ্যালোভেরা প্রয়োগ করে উপকার পাওয়া যাবে।
৩.দাগের চিকিৎসা
প্রায় সকল ব্রণ সারানো ক্রিমে অ্যালোভেরা থাকে। ফুলে ওঠা ব্রণ সারিয়ে তুলতে উপকারী অ্যালোভেরা। আর এভাবেই ব্রণে থেকে হওয়া দাগও কমে যায়।
৪.স্ক্রাব
দু চা-চামচ অ্যালোভেরার সঙ্গে এক চা-চামচ বেইকিং সোডা মিশিয়ে তা ত্বকে ১০ মিনিট মাখিয়ে রাখুন। ত্বকের মরাকোষ তুলে আনতে চাইলে সঙ্গে যোগ করতে পারেন চিনি।
৫.ত্বক থেকে বয়সের ছাপ কমাতে
ভিটামিন ই এবং সি’র চমৎকার উৎস অ্যালোভেরা। দুটোই শক্তিশালী ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’। আর ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরিতে সহায়ক।সব ধরনের ত্বকেই সহ্য হয় অ্যালোভেরা, ‘অ্যালার্জি’ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনাও কম। এমনকি একজিমা, সিরোসিস’য়ের মতো রোগেও অ্যালো ভেরা মাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই সব কম হওয়ার কারণে আপনার ত্বকে সহজে বয়সের ছাপও পড়তে দেয় না অ্যালোভেরা।