Acidity Prevention: উপোস করে পেটে গ্যাস হয়েছে! এই ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করুন, ফোলাভাব ও অ্যাসিডিটিও দূরে থাকবে

Acidity Prevention: নবরাত্রির সময়, মাতা রানীর ভক্তরা তাঁকে খুশি করার জন্য নয় দিন উপবাস করেন। আজকাল খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় শরীরের মেটাবলিজম ব্যাহত হয়…

Acidity Prevention

Acidity Prevention: নবরাত্রির সময়, মাতা রানীর ভক্তরা তাঁকে খুশি করার জন্য নয় দিন উপবাস করেন। আজকাল খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় শরীরের মেটাবলিজম ব্যাহত হয় এবং হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। যার কারণে অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের মতো সমস্যা হতে পারে। আপনিও যদি রোজা রাখার সময় পেটে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই ঘরোয়া প্রতিকার আপনাকে আরাম দিতে পারে।

নারকেল জল- উপোস করে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটি এড়াতে চাইলে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে নারকেল জল পান করুন। নারকেল জল পাকস্থলীর অ্যাসিডিক পিএইচের ভারসাম্য বজায় রাখার পাশাপাশি সঠিক হজমশক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। যার কারণে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় না।

লেবু ও মধু- নবরাত্রির উপবাসে গ্যাসের সমস্যা দূর করতে লেবু ও মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই প্রতিকার করতে, গরম জলে লেবু ছেঁকে, তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। এই উপায় অবলম্বন করলে অল্প সময়ের মধ্যেই গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

দই- রোজায় পেটে অ্যাসিডিটি বা গ্যাস তৈরি হওয়া থেকে বাঁচতে দই খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ে উপস্থিত পুষ্টিগুণ পাকস্থলীতে উৎপন্ন গ্যাস এবং পরিপাকতন্ত্র সংক্রান্ত অনেক সমস্যা দূর করতে উপকারী।

পেপারমিন্ট- পেপারমিন্ট পেটের পেশী শিথিল করতে সাহায্য করে। এই প্রতিকারের জন্য, আপনি গরম জলে তাজা বা শুকনো পুদিনা পাতা রেখে পুদিনার চা তৈরি করতে পারেন এবং পান করতে পারেন। এটি করলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং অ্যাসিডিটি কম হয়।

মৌরি জল- উপোসে খাদ্যাভাস পরিবর্তনের কারণে পেটে গ্যাস তৈরির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যা এড়াতে প্রতিদিন সন্ধ্যায় এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ মৌরি ভিজিয়ে সারারাত রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে মৌরির জল ছেঁকে নিয়ে পান করলে পেটের গ্যাস ও জ্বালাপোড়ার উপশম হয়।