ED Raid: দমদমে আরও বাহিনী,জেরায় জেরবার মন্ত্রী সুজিত বসু

৬ ঘণ্টা পার। জেরায় (ED Raid) জেরবার সুজিত বোস। এলাকায় তৃ়নমূল সমর্থকদের জটলা হটাল রক্ষীরা। দমদমে চাপা আলোচনা কী হবে এবার? সুজিত বোসের বাড়িতে সকাল…

৬ ঘণ্টা পার। জেরায় (ED Raid) জেরবার সুজিত বোস। এলাকায় তৃ়নমূল সমর্থকদের জটলা হটাল রক্ষীরা। দমদমে চাপা আলোচনা কী হবে এবার?

সুজিত বোসের বাড়িতে সকাল সাড়ে ৬টার মধ্যে পৌঁছে যান ইডি আধিকারিকরা। প্রথমে মন্ত্রীর বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় তাদের। গেট খুলতে দেরি হয় মিনিট কুড়ি, তাতেই সমস্যা। সুজির বসুর দুটি বাড়িতে দুটি দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি শুরু করেন আধিকারিকরা।

সুজিতের বাড়িতে ইডি হানা দিয়েছে এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই ভিড় জমতে শুরু করে শ্রীভূমিতে। এলাকাবাসীরাই গলির সামনে ভিড় করেন। বাইরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের কড়া নিরাপত্তা। বেলা সাড়ে এগারোটার কিছু পর হঠাৎ করেই বাহিনীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে সুজিতের বাড়ির সামনে।

সুজিত বসুর বাড়ির সামনে আরও সিআরপিএফ জওয়ান আসেন। সন্দেশখালির ঘটনার পর থেকে শিক্ষা নিয়েছে সিআরপিএফ। সন্দেশখালিতে যে ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলেন জওয়ানরা, সেখানে কিছু একটা সমন্বয়ের অভাব ছিল বলে সিজিও কমপ্লেক্সে আধিকারিকদের বৈঠকের উঠে এসেছে। সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব দেন ইডি ডিরেক্টর রাহুল নবীন। তারপর এই বিষয়টির ওপর বিশেষভাবে জোর দিচ্ছে সিআরপিএফ। এই মুহূর্তে গোটা এলাকা টহল দিচ্ছেন সিআরপিএফের আধিকারিকরা। কোথাও যাতে কোনও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি না হয়, সেদিকে বিশেষভাবে নজর রাখা হচ্ছে।

তাহলে কী গ্রেফতার হতে পারেন সুজিত বোস নাকি শুধুমাত্র নিরাপত্তা রক্ষার্থেই এত টহলদারি। প্রশ্ন উঠছে তবে কি ভয় পাচ্ছেন সুদীপ বসুর সমর্থকরা। কী হতে চলেছে সেই আঁচ বোঝার আগেই কী এই তৎপরতা। কী হবে এখন সেদিকেই নজর শাসকদলের।