শূন্যতেই সন্তুষ্ট বাংলা সিপিএম! সমাজমাধ্যমের এত লম্ফঝম্প বৃথা গেল

সেই শূন্যতেই আটকে থাকতে হল সিপিএমকে। কিছুতেই খাতা খুলতে পারল না সিপিএম। শুধু তাই নয় ভোটের শতাংশের হারেও বিশেষ কিছু করতে পারল নব বাম! শুধুমাত্র…

cpim

short-samachar

সেই শূন্যতেই আটকে থাকতে হল সিপিএমকে। কিছুতেই খাতা খুলতে পারল না সিপিএম। শুধু তাই নয় ভোটের শতাংশের হারেও বিশেষ কিছু করতে পারল নব বাম! শুধুমাত্র সমাজমাধ্যমে লম্ফঝম্প করলেই শান্ত থাকতে হল বাম শিবিরকে। হাসি ফুটল না সৃজন, দিপ্সীতা, সায়নদের মুখে। আশা জাগিয়েও হারলেন মহম্মদ সেলিম। এই নিয়ে পরপর দুবার লোকসভা ভোটে খাতা খুলতে পারল না বাম, শুধু লোকসভা গত বিধানসভা ভোটেও দাগ কাটতে পারেনি সিপিএম।

   

প্রসঙ্গত এই রাজ্যে সমস্ত বাম এবং বাম সমর্থিত সমস্ত দলের ভোটের শতাংশ ছয়ের একটু বেশী। অর্থাৎ যা আগেরবারের চেয়েও কম। এই প্রসঙ্গে অশোক ভট্টচার্য সংবাদমাধ্যমে বলেন, “বিজেপি বিরোধীতায় রাজ্যে বাম-কংগ্রেসের বদলে মানুষ তৃণমূলকে বেছে নিয়েছে। কিন্তু, কেন রাজ্যে বাম-কংগ্রেস দাগ কাটতে পারেনি।” খানিক আত্মসমালোচনার সুরে বললেন, “রাজ্যে বাম-কংগ্রেস কেন মুখ থুবরে পড়ল তা খতিয়ে দেখতে হবে৷ রাজ্যের মানুষ বিজেপির বিরুদ্ধে আমাদের বদলে তৃণমূলকে বেছে নিয়েছে।”

তবে অনেক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে সিপিএমের যুব সমাজ দাগ কাটতে না পারলেও ভবিষ্যতের জন্য তাঁরা একধাপ এগিয়ে গেল। তবে বাংলার কোন আসনেই সিপিএম দুই নম্বরে আসতে পারেনি। এই মুহূর্তে এনডি জোট ২৯৩ আসনে এগিয়ে আছে আর ইন্ডিয়া জোট ২৪২ আসনে এগিয়ে আছে। বাংলায় একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে ঘাসফুল। তারা এই মুহূর্তে ২৯ আসনে এগিয়ে, অন্যদিকে বিজেপি ১২ আসনে এগিয়ে এবং কংগ্রেস ১টি আসনে এগিয়ে আছে।