Joshimath Landslide: জোশীমঠে ফের বিপত্তি! বিপদসীমায় থাকা ১২০০ বাড়ি খালি প্রক্রিয়া শুরু

ফের একবার খবরের শিরোনামে উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠ (Joshimath)। রাজ্য সরকার এখানে ১২০০টি বাড়িকে ডেঞ্জার জোন হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং লোকজনকে তাদের বাড়িঘর খালি করতে বলেছে। উত্তরাখণ্ডের…

Joshimath 1200 Homes in Danger Zone

ফের একবার খবরের শিরোনামে উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠ (Joshimath)। রাজ্য সরকার এখানে ১২০০টি বাড়িকে ডেঞ্জার জোন হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং লোকজনকে তাদের বাড়িঘর খালি করতে বলেছে। উত্তরাখণ্ডের দুর্যোগ সচিব এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট জারি করেছেন। এই রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বদ্রিনাথের কংগ্রেস বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং ভান্ডারি। তিনি উত্তরাখণ্ড সরকারকে প্রশ্ন তুলেছেন যে এখান থেকে মানুষ এখন কোথায় যাবে।

এখানকার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করার পরিকল্পনা কী জানতে চাইলে ড. কংগ্রেস বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং ভান্ডারি এবং যোশীমঠ বাঁচাও সংঘসর্গ সমিতির আহ্বায়ক অতুল সতীও এই রিপোর্ট নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। তিনি বলেন, সরকার আগেই বলেছে ১২০০ বাড়ি বিপদসীমার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার জানায়নি এখানকার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে কোথায় যাবে।

জোশীমঠের চারপাশে বসতি স্থাপনের দাবি
দেরাদুনের উত্তরাঞ্চল প্রেসক্লাবে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে এই লোকদের বাস্তুচ্যুত করতে এবং জোশী মঠকে বাঁচাতে সরকারের কী পরিকল্পনা রয়েছে? তিনি রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানান, জোশীমঠ থেকে সরে এসে এখানকার মানুষ খুশি থাকতে পারবেন না। এমন পরিস্থিতিতে, তাদের স্থানান্তর করার প্রয়োজন হলেও, তাদের জোশীমঠের আশেপাশে কোথাও বসতি স্থাপন করা উচিত।

১১ দফায় ঐকমত্য হয়েছে
জোশীমঠ বাঁচাও সংগ্রাম সমিতির আহ্বায়ক অতুল সতী বলেন, সরকারের সঙ্গে সাম্প্রতিক আলোচনায় ১১টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত সে দিকে সরকারের পক্ষ থেকে আর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, সরকার বিপদসীমার লোকদের বসতি স্থাপনের জন্য যে জমি চিহ্নিত করছে তা জোশীমঠ থেকে অনেক দূরে। সমস্যা হল এখানকার মানুষ জোশীমঠ থেকে দূরে থাকতে পারে না।