Bangladesh: প্রতিবেশী বাংলাদেশে অশান্তি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ ভারতীয় সেনার সিডিএসের

বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতীয় সেনাও। ভারতের প্রতিবেশী দেশে অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ অনিল চৌহান। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি…

Indian Army chief raise concern over bangladesh situation

বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতীয় সেনাও। ভারতের প্রতিবেশী দেশে অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ অনিল চৌহান। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন,

“ভারতের দুপাশে সীমান্ত পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগের। একদিকে চিন সীমান্তে যেমন চাপ বাড়ছে অন্যদিকে জম্মু ও কাশ্মীরে পাকিস্তানের মদতে অনুপ্রবেশ সমস্যা বাড়ছে।”

বিশেষত রাজৌরি জেলাতে সেই প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে।

   

বাংলায় আন্তর্জাতিক সীমান্তে বৃহৎ বাংলাদেশি দলের অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করল বিএসএফ

পাশাপাশি বাংলাদেশের অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ে তিনি যে চিন্তিত তাও প্রকাশ পেয়েছে তাঁর কথায়। তিনি বলেন,

“প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ভারতের মতো বড় দেশের পক্ষে নিরাপত্তার পক্ষে বেশ চিন্তার।”

গত কয়েক বছর ধরেই চিনের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে ভারতের, বিশেষত গালোয়ান সংঘর্ষের পর। সম্প্রতি লাদাখ ও অরুনাচলে চিনের আগ্রাসী নীতি যথেষ্ট চিন্তায় ফেলেছে সাউথব্লককে।

এরইমধ্যে বাংলাদেশে নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গেও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে তোড়জোড় ইতিমধ্যেই শুরু করেছে ভারত। তবে বাংলাদেশ সীমান্ত অনুপ্রবেশ নিয়ে সেনাকে সতর্ক থাকার কথা বলেন তিনি।

অরাজক ও-পার বাংলা, বাংলাদেশের ভারতীয় ভিসা সেন্টারগুলো নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত দিল্লির

এদিকে ভারতের মাটিতে চার দিনের ওপর কেটে গিয়েছে। নয়াদিল্লির সেফ হাউজেই বোন রেহানাকে নিয়ে রয়েছেন শেখ হাসিনা। তাঁর পরবর্তী গন্থব্য নিয়েও ক্রমশই বাড়ছে জটিলতা। আমেরিকা ও ব্রিটেন ইতিমধ্যেই খারিজ করেছে তাঁর ‘আশ্রয়’-র আবেদন।

ইউনূসের সুরক্ষায় হাসিনার বডিগার্ডরা? ইন্দিরা হত্যার প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশ শিহরিত

বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান জানিয়েছেন, ৮ অগস্ট দুপুরে ঢাকায় ফিরবেন মহাম্মদ ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদে ১৫ সদস্য থাকতে পারে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন মঙ্গলবার দেশত্যাগী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ভেঙে দেন। এবার নতুন সরকারের সঙ্গে ভারত কীভাবে দৌরাত্ম বাড়ায় সেদিকেই তাকিয়ে কূটনৈতিক মহল।