Mahesh manjrekar: শিশুশিল্পীদের যৌন দৃশ্যে ব্যবহার, পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকরের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা

আরও একবার বিপাকে পড়লেন পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকর (mahesh manjrekar) তাঁর মরাঠি ছবি ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল আগেই। এই…

mahesh manjrekar

আরও একবার বিপাকে পড়লেন পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকর (mahesh manjrekar) তাঁর মরাঠি ছবি ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল আগেই। এই ছবিতে নারী ও শিশুকে নিয়ে আপত্তিকর দৃশ্য থাকায়মহেশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

তবে এবার ‘ভারতীয় স্ত্রী শক্তি’-র দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪ এবং ৩৪ নম্বর ধারা ছাড়াও পকসো আইন (প্রোটেকশন অব চিলড্রেন ফ্রম সেক্সুয়াল অফেন্সেস অ্যাক্ট) এবং তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছে। ছবির একটি দৃশ্যে দেখানো হয়, একটি শিশুকে নিজের অনাবৃত বুকের দিকে টেনে আনছেন কাশ্মীরা। সঙ্গে যৌন উসকানিমূলক সংলাপ। শুধু এই দৃশ্যই নয়। এই ছবির আরও বেশ কিছু যৌনদৃশ্যও নিয়ে আপত্তি তুলেছে মহিলা কমিশন।

শুরু থেকেই বিতর্কে মহেশ মঞ্জরেকরের ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’। আপত্তিকর দৃশ্যে মহিলা এবং শিশুদের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছিল। সেন্সর বোর্ড (সিবিএফসি) থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছবি হিসেবে শংসাপত্র পেলেও বেশ কিছু দৃশ্য বাদ যায় ছবি থেকে। কাঁচি চালানো হয় প্রচার ঝলকের কিছু অংশেও। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছবির শংসাপত্র নিয়ে ছাড়পত্র পেয়েছিল দ্য সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশন-এর (সিবিএফসি)। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে সেই দৃশ্য। শুরু হয় বিতর্ক। মহিলা কমিশনের অভিযোগ এই মারাঠি ছবি ভারতীয় সংস্কৃতি, ভাবধারাকে নোংরা ভাবে দেখিয়েছে। এই ছবি মোটেই সমাজের জন্য ভাল নয়। বিশেষ করে শিশুদের মনে এই ছবি কুপ্রভাব ফেলবে।