Taslima Nasrin: ইরানে চলছে ‘No Hijab’ বিদ্রোহ, সর্বত্র হিজাব পোড়ানোর আহ্বান তসলিমার

হিজাব বাতিল ইস্যুতে উত্তপ্ত (Iran) ইরান। হিজাব না পরায় পুলিশের মারে মৃত্যু হয় মাহসা আমিনি বলে এক যুবতীর। এই ঘটনার পরেই হাজার হাজার ইরানি মহিলা…

jeet win

Taslima Nasrin: ইরানে চলছে 'No Hijab' বিদ্রোহ, সর্বত্র হিজাব পোড়ানোর আহ্বান তসলিমার

হিজাব বাতিল ইস্যুতে উত্তপ্ত (Iran) ইরান। হিজাব না পরায় পুলিশের মারে মৃত্যু হয় মাহসা আমিনি বলে এক যুবতীর। এই ঘটনার পরেই হাজার হাজার ইরানি মহিলা কেউ চুল কেটে অথবা হিজাব খুলে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। ‘No Hijab’ নারী রোষে উত্তপ্ত ইরান। প্রতিবাদকারী ইরানি মহিলাদের পাশে দাঁড়ালেন বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন (Taslima Nasrin)।

সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তসলিমা জানান, হিজাব পড়া সবসময় বাধ্যতামূলক নয়। সারা বিশ্বের মহিলারা ইরানের প্রতিবাদ থেকে সাহস অর্জন করবে।

   

Iran

তসলিমার মন্তব্যের পর বিশ্ব জুড়ে শোরগোল। ধর্মীয় গোঁড়ামির প্রতিবাদ করে তিনি টানা কয়েক দশক বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত। পরে ফরাসি নাগরিকত্ব নেন। ভারতে থাকেন রাজনৈতিক আশ্রয়ে।

Advertisements

তসলিমা বলললেন, “আমি খুব খুশি। এটি একটি সুন্দর দৃশ্য যে তারা তাদের হিজাব পুড়িয়ে দিচ্ছে এবং প্রতিবাদে তাদের চুল কাটছে। এটি বিশ্বের জন্য, সমস্ত মুসলিম মহিলাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমরা জানি যে হিজাব মহিলাদের দমন, নিপীড়ন, নিপীড়ন এবং অপমানের প্রতীক”। লেখিকার মতে, ‘সারা বিশ্বের নারীদেরও হিজাব পুড়িয়ে ফেলা উচিত এবং হিজাব ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত।’

বিবিসির খবর, হিজাব না পরায় তেহরানে গ্রেফতারের পর মারধর করা হয়েছিল আমিনিকে। হাসপাতালে তিনি মারা যান। এদিকে আসমিনির মৃত্যুর পর ইরান জুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।