KLO: বারবার ‘রক্তগঙ্গা’ হুমকি দিচ্ছে জীবন সিংহ, মুখ্যমন্ত্রী নীরব

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলিপুরদুয়ার সফরের আগেই উত্তরবঙ্গে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও) জঙ্গি প্রধান জীবন সিংহ। অথচ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীরব। তাঁর…

Klo chief jibon singh

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলিপুরদুয়ার সফরের আগেই উত্তরবঙ্গে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও) জঙ্গি প্রধান জীবন সিংহ। অথচ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীরব। তাঁর উত্তরবঙ্গ সফরের মাঝে আত্মগোপনকারী জঙ্গি নেতার পরপর ভিডিও বেরিয়েছে। অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দেহরক্ষীদের ঘেরাটোপে (KLO) কেএলও প্রধান জীবন সিংহ পঞ্চায়েত ভোটের আগে পৃথক কামতাপুর স্বশাসিত এলাকার দাবিতে সরব।

তবে জীবন সিংহ বারবার হমকি দিলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। সূত্রের খবর, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ জীবন সিংহর সর্বশেষ ভিডিও বিশ্লেষণ করছে। সেই রিপোর্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে যাবে।

   

তবে কেএলও হুমকির জেরে উত্তরবঙ্গে চাপা আতঙ্ক আছে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে কেএলও গতিবিধি বেশি। জঙ্গি নেতা জীবন সিংহর নিজের এলাকা আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রামের স্থানীয় তৃণমূল নেতারা ভীত।

কেএলও প্রধানের আর একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে জঙ্গি বাহিনীর মহিলাদের ট্রেনিং। তার তদারকি করছে কেএলও প্রধান নিজেই। এতে পুলিশ ও আইবি বিভাগের ঘুম উড়েছে।

রবিবার গোপন ডেরা থেকে জীবন সিংহ পৃথক কামতাপুর রাজ্য চেয়ে হুঁশিয়ারি দেয়। তার দাবি কোচবিহারের ভারতচুক্তি অনুযায়ী ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত রাজ্য হিসাবে মান্যতা দেওয়ার কথা। তাই পশ্চিমবঙ্গের সরকারের কোচ ও কামতাপুরের ওপর কোনও অধিকার থাকে না। কোচবিহারের মানুষ বৃহত্তর কামতাপুর গঠন করবে। এখানকার মানুষ নিজেরাই নিজেদের ভাগ্য ঠিক করবে।

জঙ্গি নেতার হুঁশিয়ারি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি কোচ কামতাপুরে পা দেবেন না। এই মাটিতে আমাদের অধিকার আগে। বহু দিন ধরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শাসন সহ্য করে আসছি। জোর করে কিছু চাপিয়ে দিলেন পরিণাম ভয়ঙ্কর হবে। কামতাপুরের মানুষের কাছে অনুরোধ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যে উন্নয়নের কথা ভুলে যাবেন না। খাল কেটে কুমির আনবেন না। আমরা মাথানত করিনি। আমরা কামতাপুর থেকে বহিরাগত সরকারকে উৎখাত করব।

বিধানসভা নির্বাচনের পর কেএলওর প্রধান জীবন সিংহর এধরনের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। বিষয়টিকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি৷ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গে থাকাকালীন এই ধরনের ভিডিও ভাইরাল হতেই তৎপর হয়েছে প্রশাসন৷ এই ঘটনার পিছনে কারা জড়িত খুৃঁজে বের করছে গোয়েন্দা বিভাগ।

ধারণা, মায়ানমার শিবিরে এই ভিডিওটি তোলা হয়েছে। সূত্রের খবর, কেএলওর ২৮ নম্বর ব্যাচের ভিডিও এটি। নিজের সংগঠনের শক্তি জানান দিতেই ভিডিওটি ভাইরাল করা হয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলিপুরদুয়ার সফরের আগেই উত্তরবঙ্গে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও) জঙ্গি প্রধান জীবন সিংহ। অথচ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীরব। তাঁর উত্তরবঙ্গ সফরের মাঝে আত্মগোপনকারী জঙ্গি নেতার পরপর ভিডিও বেরিয়েছে। অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দেহরক্ষীদের ঘেরাটোপে (KLO) কেএলও প্রধান জীবন সিংহ পঞ্চায়েত ভোটের আগে পৃথক কামতাপুর স্বশাসিত এলাকার দাবিতে সরব।

তবে জীবন সিংহ বারবার হমকি দিলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। সূত্রের খবর, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ জীবন সিংহর সর্বশেষ ভিডিও বিশ্লেষণ করছে। সেই রিপোর্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে যাবে। তবে কেএলও হুমকির জেরে উত্তরবঙ্গে চাপা আতঙ্ক আছে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে কেএলও গতিবিধি বেশি। জঙ্গি নেতা জীবন সিংহর নিজের এলাকা আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রামের স্থানীয় তৃণমূল নেতারা ভীত।

কেএলও প্রধানের আর একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে জঙ্গি বাহিনীর মহিলাদের ট্রেনিং। তার তদারকি করছে কেএলও প্রধান নিজেই। এতে পুলিশ ও আইবি বিভাগের ঘুম উড়েছে।

রবিবার গোপন ডেরা থেকে জীবন সিংহ পৃথক কামতাপুর রাজ্য চেয়ে হুঁশিয়ারি দেয়। তার দাবি কোচবিহারের ভারতচুক্তি অনুযায়ী ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত রাজ্য হিসাবে মান্যতা দেওয়ার কথা। তাই পশ্চিমবঙ্গের সরকারের কোচ ও কামতাপুরের ওপর কোনও অধিকার থাকে না। কোচবিহারের মানুষ বৃহত্তর কামতাপুর গঠন করবে। এখানকার মানুষ নিজেরাই নিজেদের ভাগ্য ঠিক করবে।

জঙ্গি নেতার হুঁশিয়ারি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি কোচ কামতাপুরে পা দেবেন না। এই মাটিতে আমাদের অধিকার আগে। বহু দিন ধরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শাসন সহ্য করে আসছি। জোর করে কিছু চাপিয়ে দিলেন পরিণাম ভয়ঙ্কর হবে। কামতাপুরের মানুষের কাছে অনুরোধ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যে উন্নয়নের কথা ভুলে যাবেন না। খাল কেটে কুমির আনবেন না। আমরা মাথানত করিনি। আমরা কামতাপুর থেকে বহিরাগত সরকারকে উৎখাত করব।

বিধানসভা নির্বাচনের পর কেএলওর প্রধান জীবন সিংহর এধরনের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। বিষয়টিকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি৷ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গে থাকাকালীন এই ধরনের ভিডিও ভাইরাল হতেই তৎপর হয়েছে প্রশাসন৷ এই ঘটনার পিছনে কারা জড়িত খুৃঁজে বের করছে গোয়েন্দা বিভাগ।

ধারণা, মায়ানমার শিবিরে এই ভিডিওটি তোলা হয়েছে। সূত্রের খবর, কেএলওর ২৮ নম্বর ব্যাচের ভিডিও এটি। নিজের সংগঠনের শক্তি জানান দিতেই ভিডিওটি ভাইরাল করা হয়েছে।