Sandeshkhali: সন্দেশখালির মহিলারা নিরাপদ নয়, তীব্র কটাক্ষ মোদীর মন্ত্রীর

উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। এই সন্দেশখালি যে কবে শান্ত হবে সেই উত্তর জানা নেই কারোর। এদিকে এই সন্দেশখালিকে ঘিরে এখন সর্বত্রই আলোচনা তুঙ্গে রয়েছে।…

উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। এই সন্দেশখালি যে কবে শান্ত হবে সেই উত্তর জানা নেই কারোর। এদিকে এই সন্দেশখালিকে ঘিরে এখন সর্বত্রই আলোচনা তুঙ্গে রয়েছে। একের পর এক বিরোধী দলগুলি রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল (TMC)-কে দোষীর কাঠগড়ায় তুলেছে।

উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমায় অবস্থিত সন্দেশখালি এই মুহূর্তে দেশের শিরোনামে। কৃষকদের জমি দখল থেকে শুরু করে মহিলাদের উপর অত্যাচার, বারবার সকলের মুখে এখন একটাই নাম উঠে আসছে আর তা হল সন্দেশখালি। অভিযোগের টির তৃণমূলের দাপুটে নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে মেয়েদের ধর্ষণ, জোর করে জমি ছিনিয়ে নেওয়া, ইডির টিমের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যেই এ মামলায় দুজন পুলিশের হাতে ধরা পড়লেও প্রধান লোক শাহজাহান শেখ এখনও পলাতক রয়েছেন।

ভীত সন্ত্রস্ত সেখানকার মানুষজন। এরই মাঝে এবার এই সন্দেশখালি ইস্যুতে বাংলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)। মোদীর মন্ত্রী আজ মঙ্গলবার বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালিতে যা হচ্ছে তা মানবতার পক্ষে এক কথায় লজ্জাজনক। রাজ্যে মহিলাদের উপর অত্যাচার লজ্জাজনক, যার মুখ্যমন্ত্রী একজন নিজে মহিলা। আর কতদিন পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের এই সব ভোগান্তি পোহাতে হবে?”

তিনি আরো বলেন, “সন্দেশখালির ‘সন্দেশ’ হলো নারীরা নিরাপদ নয়। আমি মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে চাই, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার আওয়াজ চেপে রাখবেন না। আপনার রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি কেন? নারী ও সংবাদপত্রের অধিকার খর্ব করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠস্বর দমন করা। মোটেই উচিত নয়।”