Shuvendu Adhikari: কমিশনে তৃণমূলের অভিযোগকে ‘ফটোসেশন’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

লোকসভা ভোট দোরগোড়ায়। নিজেদের মাটি ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল। আজ তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ১০ জনের প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়।…

Shuvendu Adhikari

লোকসভা ভোট দোরগোড়ায়। নিজেদের মাটি ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল। আজ তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ১০ জনের প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়। বিবেক ও’ব্রায়ান, দোলা সেন, শান্তনু সেন, সুদীপ রাহা-সহ একাধিক তৃণমূল নেতৃত্ব সেই দলের মধ্যে ছিলেন। কিন্তু নিজেদের মত প্রকাশের সময় ঘটে বিপত্তি। ঘটনাটিকে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Shuvendu Adhikari)।

৪জন কেন্দ্রীয় অফিসারকে অপসারণ করতে হবে এই মর্মে ওই ১০ জনের প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনের কাছে স্মারকলিপি দাখিল করে। এরপর নির্বাচন কমিশনের ভবনের সামনে তাঁরা শ্লোগান দিতে শুরু করলে ব্যাপাক গোলমাল বাঁধে। দিল্লি পুলিশ এসে বিবেক ও’ব্রায়ান, দোলা সেন, শান্তনু সেন, সুদীপ রাহা-সহ তৃণমূলের ১০ জন সদস্যকে ভ্যানে তুলে নেয়। তাদের সেখান থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনার জেরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি।

গোটা ঘটনাটাই ফটো সেশন বলে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূলের ওই ১০ প্রতিনিধি দল আইন জানে না বলেই মন্তব্য করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, আইন জানে না, ফটোসেশন করতে গেছে। যাতে মিডিয়া পাবলিসিটি পায়।’

তৃণমূলের বাজার যে খ্যাপার সেই বিষয়েও মুখ খোলেন শুভেন্দু। তাঁর কথায়, ‘বাজার খুব খারাপ। মিটিঙে লোক হচ্ছে না। ৮০ ভাগ চেয়ার খালি। কারণ পাট্টা দেওয়ার সুযোগ নেই। কন্যাশ্রী দেওয়ার সুযোগ নেই। সবুজ স্থাথীর বাচ্চাদের তুলে আনার সুযোগ নেই। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিছিলেও ভো কাট্টা, লোক নেই।’

নির্ভিক বিবেক ও’ব্রায়ান অবশ্য পুলিশ ভ্যানে উঠেও মমতার পক্ষে শ্লোগান দিতে থাকেন। তাঁর কথায়, আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৌনিক।’ এত সহজে যে তাঁদের দমানো যাবে না সেই দিকেই ইঙ্গিত করেন বিবেক।