TET Scam: মানিকের মোবাইলে কী আছে? ED নজরে তৃণমূল হেভিওয়েট মন্ত্রী-বিধায়করা

প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ দুর্নীতি (TET Scam) মামলায় ধৃত বিধায়ক (Manik Bhattacharya) মানিক ভট্টাচার্য। তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। কী আছে মানিকবাবুর ফোনে? কল রেকর্ড, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ, মেসেঞ্জার খুলে সেসব দেখবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। এখানেই বিপদের মেঘ দেখছে তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। বিশেষ সূত্রে জানা যাচ্ছে নদিয়ার পলাশীপাড়াতেও অভিযানে যাবে ইডি। সেখানকার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য।

Advertisements

   

ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতি শুধুমাত্র মানিক একা জড়িত নয়। টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার জন্য সুপারিশপত্র পাঠিয়েছিলেন একাধিক তৃণমূল বিধায়ক। এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার স্ক্যানারে তারা।

CPIM সাংসদ ও দু়ঁদে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বিশেষ একজনকে বারবার নিশানা করছেন। তিনি কী বললেন? পড়ুন।

Bikash Bhattacharya: নিয়োগ দুর্নীতির চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত কোথায় হয়েছিল? বিস্ফোরক বিকাশ

Advertisements

সূত্রের খবর, প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য নিজেদের লেটারপ্যাডে নাম ও সুপারিশত্র পাঠিয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি। প্রাক্তন বিধায়ক অসীম মাঝি এবং শুভ্রাংশু রায়ের নামও ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের কাছে সেই সুপারিশ পত্র ও তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল।

ইডি নজরে রয়েছে তেহট্টের বিধায়ক তাপস সাহা। অভিযোগ, প্রাথমিক শিক্ষক সহ অন্যান্য সরকারি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছেন বিধায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করেছে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা।

নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জেলে। তার বাড়ি থেকে ময়নাগুড়ির প্রাক্তন বিধায়ক অনন্তদেব অধিকারীর লেটারপ্যাডে চাকরির সুপারিশপত্র মিলেছে। যদিও বিধায়কের দাবি, বিধায়ক পিছু ৫ জনের নাম আগে থেকেই চেয়েছিলেন পার্থ। সূত্রের খবর, তাঁকেও তলব করতে পারে ইডি।