Sandeshkhali: দুর্নীতি বন্ধের দাবি কমলেশ্বরের, কাঞ্চন বলছেন ‘মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন’

বেশ কিছুদিন ধরেই খবরের শিরোনামে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)।  রাস্তায় বেরিয়ে এসেছেন সেখানকার জনসাধারণ। অশান্ত এই পরিবেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন অনেকেই। বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে এখন সন্দেশখালির খবর পৌঁছে…

sandeshkhali

বেশ কিছুদিন ধরেই খবরের শিরোনামে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)।  রাস্তায় বেরিয়ে এসেছেন সেখানকার জনসাধারণ। অশান্ত এই পরিবেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন অনেকেই। বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে এখন সন্দেশখালির খবর পৌঁছে গিয়েছে দেশের সর্বত্র। যদিও এই নিয়ে সরকার-বিরোধীপক্ষের তরজা লেগেই রয়েছে। সাধারণ মানুষ বলছে ‘শাস্তি চাই’। তাদের মতে এই অরাজকতা কাম্য নয়।

সন্দেশখালি নিয়ে চিন্তিত বাংলার বিদ্বজ্জনেরা।  অভিনেতা থেকে চিত্রপরিচালক, ইতিমধ্যে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আবার কারও মতে মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। এর আগে নানা ইস্যুতে বাংলার সুশীল সমাজকে পথে নেমে মিছিল করতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু সন্দেশখালি নিয়ে প্রথমে অনেকে নীরব থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল। এখন অবশ্য নীরবতা ভেঙে মুখ খুলছেন অনেকে।

চিত্রপরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের মতে, ‘চুপ করে থেকে এই পরিস্থিতিটাকে লঘু করে দেখতে চাইছেন। তবে জনরোষ যত ফেটে পড়তে থাকবে, বাকিরাও সোচ্চার হবে। শুধু সন্দেশখালি নয়, গোটা পশ্চিমবঙ্গ থেকেই সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। এই ধরনের তোলাবাজি, দুর্নীতি, জোচ্চুরি বা চুরি– বরদাস্ত করা সম্ভব নয়। যে কোনও সুস্থ সচেতন, শিল্পীমন– করাও পক্ষেই এটা সহ্য করা উচিত নয়।’

অভিনেতা তথা তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক বলেন, ‘এটা বিচারাধীন মামলা, এটা নিয়ে কোনও কথা বলতে চাইছি না। প্রশাসন এবং আইনি ব্যবস্থা ঠিক করবে, আদালত ঠিক করবে, আমার মন্তব্য এখানে নিষ্প্রয়োজন। যদি সেখানে সত্যিই কোনও অন্যায় হয়ে থাকে তাহলে প্রশাসন উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে, যাতে মানুষের ভালো হয়।’