Hooghly: পঞ্চায়েত ভোটের আগেই বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারির পদত্যাগ

ভোটের আগেই সাংগঠনিক পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন খোদ বিধায়ক (manonranjan bapari) মনোরঞ্জন ব্যাপারি। বলাগড়ের তৃ়ণমূল কংগ্রেস (tmc) বিধায়কের আচমকা এই সিদ্ধান্তে তীব্র শোরগোল (Hooghly) হুগলিতে।…

Mamata Banerjee

ভোটের আগেই সাংগঠনিক পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন খোদ বিধায়ক (manonranjan bapari) মনোরঞ্জন ব্যাপারি। বলাগড়ের তৃ়ণমূল কংগ্রেস (tmc) বিধায়কের আচমকা এই সিদ্ধান্তে তীব্র শোরগোল (Hooghly) হুগলিতে।

জানা যাচ্ছে দলীয় শীর্ষ নেতৃত্বকেও চিঠি পাঠিয়েছেন বিধায়ক। পঞ্চায়েত ভোটের আগে বলাগড়ে প্রার্থীদের টিকিট ইস্যু নিয়ে বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারি বারবার ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। বুধবার সকালে তিনি সাংগঠনিক পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন।

বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারি সরাসরি দলীয় গোষ্ঠিবাজির অভিযোগ তুলছিলেন। এবার তিনি সাংগঠনিক পদ থেকে সরে যাওয়ার কারণ ‘ব্যক্তিগত’ লিখেছেন।

বিধায়ক জানান, তাঁকে দল থেকে দুটি সাংগঠনিক পদ দেওয়া হয়েছিল। প্রথমটি হলো ২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচন কমিটির সদস‍্য, হুগলী জেলা ( জোনাল ৬) আর দ্বিতীয়টি হলো, সাধারণ সম্পাদক পশ্চিমবঙ্গ রাজ‍্য তৃণমুল কংগ্রেস কমিটি। দুটি পদ থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি।

মনোরঞ্জন ব্যাপারির বিস্ফোরক দাবি, ইচ্ছে ছিল বিধায়ক পদ ছেড়ে দেওয়ার। এমনই লিখেছেন মনোরঞ্জন ব্যাপারি। তিনি লিখেছেন, “বিধায়ক পদ থেকেও ইস্তফা দেবার ইচ্ছা ছিল কিন্তু যে হেতু আগে আমি একটি চাকরি করতাম, নির্বাচনে দাঁড়াবার জন‍্য সেটি ছাড়তে হয়েছিল! দু বছরের অধিক সময় হয়ে গেল পঞ্চাশ বার ছোটাছুটি করেও যার পেনশন ও গ্রাচুইটির কিছু পাইনি, তাই এই মুহূর্তে বিধায়ক পদ ছাড়তে পারছি না। তা হলে খাবো কী? যেদিন পেনশন পেতে আরম্ভ করবো এই পদ থেকেও সরে দাঁড়াব।”