HomeBharatতিলোত্তমার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা হাথরসের নির্যাতিতার পরিবারের

তিলোত্তমার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা হাথরসের নির্যাতিতার পরিবারের

- Advertisement -

আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar protest) তিলোত্তমার পরিবারের পাশে থাকার বার্তা হাথরসের (Hathrash rape case) কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিবারের। ২০২০ সালে উত্তরপ্রদেশের হাথরসে গণধর্ষণ করে খুন করা হয় এক তরুনীকে। তারপর রাতের অন্ধকারে ওই তরুনীর দেহ সৎকার করা হয়। এমনই অভিযোগ উঠেছিল যোগী আদিত্যনাথ প্রশাসনের বিরুদ্ধে। তারপর ওই ঘটনার তদন্তে নামে সিবিআই। এদিকে চার বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত কোনও অপরাধীকেই ধরতে পারেনি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটি।

আন্দোলন ভুলে উৎসবের আনন্দে ফিরে আসতে বললেন মমতা

   

সেই বিষয়টি নিয়ে সোমবার আক্ষেপ ঝরে পড়ে হাথরসে নিহত তরুনীর দাদার গলায়। ধর্ষিতার দাদা বলেন, “আরজি কর কাণ্ডে যে সিবিআই তদন্ত করছে, আমার বোনের খুনের তদন্তে সেই সিবিআই তদন্ত করেছিল। কিন্তু দুবছরের ওপর পেরিয়ে গেলেও এখনও অপরাধীরা অধরা। আশা করি আরজি করের নির্যাতিতা দ্রুত বিচার পাবে। বোনের অস্থি এখনও রাখা আছে। প্রতিজ্ঞা করেছি, যে দিন বিচার পাব, সে দিন অস্থি বিসর্জন হবে।”

ধর্ষণের প্রতিবাদী মিছিলে নারী নির্যাতন, নৈহাটিতে অভিযোগের কাঠগড়ায় তৃণমূল

হাথরস কাণ্ডের নির্যাতিতা দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত ছিল। খুন, পুলিশি তদন্ত, আইনি কার্যকলাপ, সিবিআই এই সমস্ত কিছুর জেরে ওই পরিবারকে রীতিমতো একঘরে করে রাখার অভিযোগ ওঠে যোগী প্রশাসনের বিরুদ্ধে। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধেও উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল নির্যাতিতার পরিবার। তাতে আখেরে কিছুই লাভ হয়নি বলে দাবি তাঁদের। এখনও বাইরে চলাফেরা করতে পুলিশি নজরে বন্দি থাকতে হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।

ইডি সমনের বিরুদ্ধে অভিষেকের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

ইলাহাবাদ উচ্চ আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, ওই একঘরে করার সামাজিক পরিবেশ মৃতার পরিবারের শিশুদের জন্য ক্ষতিকর। পরিবারটিকে হাথরস জেলার বাইরে কোথাও সরকারি ভাবে পুনর্বাসন এবং পরিবারের এক জনকে সরকারি চাকরি দেওয়া হোক। কিন্তু এখনও তার কোনও ব্যবস্থা হয়নি বলে অভিযোগ তরুণীর বাবার। গতবছর সুপ্রিম কোর্ট এই ব্যাপারে নির্দেশ দিলেও তার কোনও বাস্তবায়ন হয়নি বলেই অভিযোগ।

জুনিয়র চিকিৎসকের কর্মবিরতির কারণে প্রাণ হারিয়েছেন ২৩, দাবি রাজ্যের

২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে হাথরসে ১৯ বছরের দলিত তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ২৯ সেপ্টেম্বর দিল্লির হাসপাতালে তাঁর মৃত্যুর পর, গ্রামে দেহ এনে রাতের অন্ধকারে তড়িঘড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল যোগী আদিত্যনাথেরপুলিশের বিরুদ্ধে। উচ্চবর্ণের চাপে দীর্ঘ দিন গ্রামছাড়া ছিল দলিত পরিবার। পরে মামলা পুলিশের হাত থেকে সিবিআই-এর হাতে আসে।

- Advertisement -
Business Desk
Business Desk
Stay informed about the latest business news and updates from Kolkata and West Bengal on Kolkata 24×7
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular