Hanskhali Rape: ‘তৃণমূলের ভয়ে আসেনি পুরোহিত’, সিপিআইএম করাল নির্যাতিতার পারলৌকিক কাজ

হাঁসখালির (Hanskhali Rape) নির্যাতিতা মৃতার পরিবার চেযেছিলেন মেয়ের পারলৌকিক কাজটুকু করতে। অভিযোগ, হুমকির ভয়ে পুরোহিত আসেনি। আরও অভিযোগ, বারবার হুমকি আসছে সবকিছু ভুলে যাওয়ার। চাপের…

Hanskhali rape Cpim and red volunteers helps victims family

হাঁসখালির (Hanskhali Rape) নির্যাতিতা মৃতার পরিবার চেযেছিলেন মেয়ের পারলৌকিক কাজটুকু করতে। অভিযোগ, হুমকির ভয়ে পুরোহিত আসেনি। আরও অভিযোগ, বারবার হুমকি আসছে সবকিছু ভুলে যাওয়ার। চাপের মুখে অসহায় সেই নির্যাতিতার পরিবার। এদিকে ঘটনার সিবিআই তদন্ত চলছে। নদিয়ার হাঁসখালিতে গণধর্ষণ ও দেহ পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে রাজ্য সরগরম।

এই অবস্থায় হাঁসখালিতে সেই নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন নদিয়া জেলা ও স্থানীয় সিপিআইএম প্রতিনিধিরা। মৃতার পারলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে এনে, পুরোহিত নিয়ে আসেন দলটির কর্মীরা। এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

   

হাঁসখালির স্খানীয় সিপিআইএম নেতা কর্মীরা জানান, যেভাবে করোনা সংকট পরিস্থিতিতে রেড ভলান্টিয়ার্স সেবামূলক কাজ করেছিল। নির্যাতিতার পরিবারেও তেমনই সাহায্য করা হয়েছে। রেড ভলান্টিয়ার্স কর্মীরা মৃতদেহ শ্মশান ও কবরস্থানে নিয়ে শেষকৃত্য করাতেন। ঘটনার পর থেকে ভয়ে হাঁসখালির নির্যাতিতার পরিবারের পাশে কেউ আসতে চাইছে না। তাই সিপিআইএম কর্মীরা এসেছেন।

এদিকে হাঁসখালি ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্ত ব্রজ গয়ালির বাড়িতে সিবিআই যায়। তালা ভেঙে অভিযুক্তের বাড়িতে ঢোকে তারা। সূত্রের খবর, অভিযুক্তের বাড়ির তোশক থেকে রক্তের দাগ পেয়েছেন অফিসাররা। ব্রজর পরিবার তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থক। অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে, আইনসভা দেখিয়ে এলাকায় আতঙ্ক তৈরি করেছিল সে। জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে বান্ধবীকে গণধর্ষণ করে। পরে সেই নির্যাতিতার মৃত্যু হয়। আরও অভিযোগ, ওই টিএমসি নেতার চাপে মৃত নির্যাতিকার পরিবার দেহ পুড়িয়ে দেয়।