তৃণমূল নাকি কংগ্রেসের দখলে ? এই প্রশ্ন নিয়েই মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে উপনির্বাচন (Sagardighi By-Election) হবে সোমবার। থাকছে রিগিং-সংঘর্ষের আশঙ্কা। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করানোই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নির্বাচন কমিশনের জন্য৷ নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে তোলপাড় রাজ্য। শাসক দলের নেতাদের জেলে ঢুকতে হচ্ছে। এর প্রভাব সাগরদিঘির উপনির্বাচনে পড়বে? এমনই প্রশ্ন উঠছে।
এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক তথা মন্ত্রী সুব্রত সাহার ইমেজকে ব্যবহার করেই নির্বাচনী বৈতরণী পার করতে মরিয়া তৃণমূল। আর জিতে বিধানসভায় শূন্য কটাক্ষ মুছতে মরিয়া কংগ্রেস। তাদের সমর্থন করেছে সিপিআইএম। টানটান উত্তেজনা সাগরদিঘি জুড়ে৷
সাগরদিঘিতে মোট বুথের সংখ্যা ২৪৬টি। বুথগুলিকে ২২টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক বুথেই থাকছে সিসিটিভি ক্যামেরা। নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, সেকারণেই মোতায়েন করা হয়েছে ৩০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
সম্প্রতি সাগরদিঘির ওসিকে সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনের তরফে৷ ভোটের মুখে সাগরদিঘির নতুন ওসি হলেন নিমাই ঘোষ। ওসি অভিজিৎ সরকারকে জঙ্গিপুর পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। ভোটের ৩ দিন আগে ওসিকে সরানো নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক প্রবল।