Weight loss: ওজন কমাতে চান তাহলে রোজ খাদ্য তালিকায় রাখুন ডিম

ছোটো থেকে বড় সবার কাছেই আজকাল ফিট থাকা অনেক বেশি জরুরী। তাই একটু ওজন বৃদ্ধি হলেই মানুষজন ওজন কমানোর (Weight loss) জন্য অনেক পদ্ধতি অনুসরণ…

ছোটো থেকে বড় সবার কাছেই আজকাল ফিট থাকা অনেক বেশি জরুরী। তাই একটু ওজন বৃদ্ধি হলেই মানুষজন ওজন কমানোর (Weight loss) জন্য অনেক পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকেন। এই ক্ষেত্রে ওজন কমাতে খেতে পারেন ডিম (Egg)। ডিম খেয়েও কমানো যাবে ওজন।

ডিম পছন্দের খাদ্য তালিকার মধ্যে নেই এমন মানুষ খুঁজলে খুব কমই পাওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে সেদ্ধ ডিম আমাদের শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। ডিম ভালোবাসার নেপথ্যে শুধু স্বাদই নয়, রয়েছে পুষ্টির কারণও। ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন একজন পূর্ণবয়স্ক সাধারণ মানুষকে ১-২টি ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

ডিম এমন একটা খাদ্য যা আপনি সবসময়ই আপনার হাতের কাছে পাবেন। আর এই খাবারটি খুব সহজেই আপনার অনেক সমস্যা দূর করে দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে ডিমের দ্বারা আপনি আপনার ওজন কেউ কম করতে পারবেন। ব্রেকফাস্টে ডিম খেলে ওজন কমে। কারণ এর মধ্যে থাকা প্রোটিন পেশির ক্ষমতা বাড়ায় ও মেদ ঝরায়।

নারকেল তেল যেমন চুলের জন্য ভালো তেমনি প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যের জন্য। এতে রয়েছে ভালো পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই তেল দিয়ে আপনি যদি ডিমের অমলেট বানিয়ে খান তাতে আপনার ওজন কমবে।

কালো জিরা দিয়ে ডিম খেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে একটি ডিম সিদ্ধ করে তারপর ওপর কিছু কালো জিরা ছড়িয়ে দিন। কালো জিরা নিয়মিত খেলে অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা কমে। এমনকি দ্রুত ওজন ঝরাতেও সাহায্য করে। কারণ, কালো জিরার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বাড়াতে পারে মেটাবোলিজমের গতি।

ক্যাপসিকামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এ ছাড়াও এই খাবারে রয়েছে ভালো পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল। আর আমরা পেঁয়াজ, টমেটো এইসব সবজি দিয়ে অমলেট খেয়ে থাকি। তার মধ্যে যদি কিছু ক্যাপসিকাম দিয়ে অমলেট করে খাই তাতে আমদের ওজন কমতে পারে।