Ukraine War: রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে ১৮ হাজার সাধারণ ইউক্রেনীয়র লড়াই, কিয়েভ রক্তাক্ত

রাজধানী কিয়েভের রাজপথে ঢুকেছে রুশ সেনা।  ইউক্রেনীয়রা যারা লড়াই করতে চান তাদের শুক্রবারই মেশিনগান সরবরাহ করেছিল দেশটির সরকার। শনিবার সকালে বিবিসির খবর, ১৮ হাজার ইউক্রেনীয়…

রাজধানী কিয়েভের রাজপথে ঢুকেছে রুশ সেনা।  ইউক্রেনীয়রা যারা লড়াই করতে চান তাদের শুক্রবারই মেশিনগান সরবরাহ করেছিল দেশটির সরকার। শনিবার সকালে বিবিসির খবর, ১৮ হাজার ইউক্রেনীয় সাধারন মানুষ যুদ্ধ করতে নামলেন। কিয়েভ শহরের রাজপথে শুরু হয়েছে লডাই। (Ukraine War)

এদিকে, কিয়েভের পতন আসন্ন। রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের আত্মসমর্পণ বার্তা উপেক্ষা করে ইউক্রেনীয় সেনা শেষ লড়াই করছে। পুতিনের নির্দেশে রুশ বাহিনী ইউক্রেন সেনার গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিতে হামলা করল।

আল জাজিরা জানাচ্ছে, কিয়েভ এখন যুদ্ধক্ষেত্র। সেখানে রুশ ও ইউক্রেনীয়রা মুখোমুখি লড়াই করছেন। তবে কিয়েভ রক্ষা করা সরকারের কাছে অসম্ভব। কারণ, ইউক্রেনের সেনার শক্তি কম।

ইউক্রেন প্রেসিডেন্টের হত্যা নাকি জেল?

সবকিছু নির্ভর করছে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশের উপরেই। তবে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিশেষ সূত্র বলছে আপাতত জেলেই পাঠানো হবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে। দেশটির রাজধানী শহর কিয়েভের পতন ঘোষণা হতে যা বাকি। 

রাজধানী কিয়েভে প্রবেশ করতে শুরু করেছে রাশিয়ার বাহিনী। ইউক্রেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে একথা। প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি স্বীকার করেছেন, কিয়েভে রুশ ঘাতকদের টার্গেটের তালিকায় তিনি এক নম্বরে আছেন। ঘাতকরা তাকে ও তার পরিবারকে খুঁজছে। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে প্রবেশ করতে শুরু করেছে রাশিয়ার বাহিনী। ইউক্রেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে একথা। প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি স্বীকার করেছেন, কিয়েভে রুশ ঘাতকদের টার্গেটের তালিকায় তিনি এক নম্বরে আছেন। ঘাতকরা তাকে ও তার পরিবারকে খুঁজছে।