Earthquake: পরপর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া (Indonesia)। ইউরোপীয়ান মেডিটেরানিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার ভোরে ইন্দোনেশিয়ার কেপুলাউয়ান বাতুতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

Destruction caused by the Indonesia earthquake

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্পে (Earthquake) কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া (Indonesia)। ইউরোপীয়ান মেডিটেরানিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার ভোরে ইন্দোনেশিয়ার কেপুলাউয়ান বাতুতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.১। কয়েক ঘণ্টা বাদেই ফের আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প, রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.৮। এই ভূমিকম্পের জেরে সুনামির আশঙ্কা রয়ে যাচ্ছে।

ইউরোপীয়ান মেডিটেরানিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টারের তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, রবিবার ভোর রাতে ৩.৫১ মিনিট নাগাদ ইন্দোনেশিয়ায় প্রথম ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের উত্‍সস্থল ছিল কেপুলাউয়ান বাতু। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪৩ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পের উত্‍সস্থল ছিল। দ্বিতীয় ভূমিকম্পের উত্‍সস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪০ কিলোমিটার গভীরে।

দ্বিতীয় ভূমিকম্পটি (Earthquake) আফটারশক ছিল কি না, তা এখনই বলতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা। শক্তিশালী ভূমিকম্প হওয়ায় সুনামির আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে, এখনও অবধি কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। পরপর দুটি উচ্চ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ায় বড় ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহের শুক্রবারও ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের উত্‍সস্থল ছিল ইন্দোনেশিয়ার তুবান শহর থেকে ৯৬ কিলোমিটার উত্তরে, সাগরের নীচে। ভূমিকম্পের জেরে সুরাবায়া, তুবান, ডেনপাসার এবং সেমারাং অঞ্চলে তীব্র কম্পন অনুভূত হয়েছিল।