HomeUncategorizedBenefits of Smiling: ৫ উপকারিতা জানলে প্রতিদিন হাসির অজুহাত খুঁজবেন

Benefits of Smiling: ৫ উপকারিতা জানলে প্রতিদিন হাসির অজুহাত খুঁজবেন

- Advertisement -

মন খুলে হাসলে (Smiling) শুধু ঘরের পরিবেশই ভালো হবে না, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও এটি খুবই উপকারী। হাসলে শরীরে ইতিবাচক হরমোন নিঃসৃত হয়। যার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে হাসির ফলে এন্ডোরফিন, প্রাকৃতিক ব্যথা উপশমকারী এবং সেরোটোনিন নির্গত হয়। এই তিনটি নিউরোট্রান্সমিটার একসাথে মাথা থেকে পা পর্যন্ত আমাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

হাসি শুধুমাত্র আপনার মেজাজ উন্নত করে না, এটি আপনার শারীরিক ব্যথাও কমায়। আজ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্ব হাসি দিবস। আজ, এই বিশেষ উপলক্ষ্যে, আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে আপনার একটি ছোট্ট হাসি শুধু আপনার মুখের সৌন্দর্যই বাড়ায় না, আপনার অনেক উপকারও নিয়ে আসে।

   

১.রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে-
যারা নিয়মিত প্রচুর হাসেন, তাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হাসি রক্তনালীগুলির কার্যকারিতা উন্নত করে এবং শরীরে রক্ত প্রবাহ উন্নত করে। যার মাধ্যমে হার্ট অ্যাটাক বা হার্টজনিত রোগ এড়ানো যায়।

২.ব্যথা উপশম করে
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে স্পন্ডিলাইটিস বা পিঠের ব্যথার মতো অসহ্য ব্যথায় শিথিল হওয়ার জন্য হাসি একটি কার্যকর বিকল্প। চিকিৎসকরা লাফিং থেরাপির সাহায্যে এসব রোগে রোগীদের স্বস্তি আনার চেষ্টা করেন। শুধু তাই নয়, ১০ মিনিট হাসলে আপনি দুই ঘন্টা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

৩.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
প্রতিদিন খোলামেলা হাসি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। অনেক গবেষণায় এটা প্রকাশ পেয়েছে যে হাসির এই ব্যায়াম ডায়াবেটিস রোগীদের সাথে যুক্ত জটিলতা কমাতে সাহায্য করে।

৪.মেজাজ পরিবর্তন-
হাসির সময় শরীরে এন্ডোরফিন নামক হরমোন তৈরি হয় যা পুরো শরীরকে আনন্দদায়ক অনুভূতি ও ইতিবাচকতায় ভরিয়ে দেয়। এই হরমোন মেজাজ সতেজ করতে সহায়ক।

৫.বিষণ্নতা থেকে মুক্তি
হাসির ফলে শরীর আরও মেলাটোনিন তৈরি করে, এটি মস্তিষ্কের দ্বারা নিঃসৃত একটি হরমোন। এটি একজন ব্যক্তিকে ভাল ঘুমাতে সাহায্য করে এবং তার ঘুমের ধরণও উন্নত হয়। শুধু তাই নয়, বিষণ্ণতায় ভোগা মানুষের জন্য এটি একটি নিরাময়।

৬.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী-
খোলাখুলি হাসলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আসলে, হাসলে ইমিউন সিস্টেমে অ্যান্টি-ইনফেকশন অ্যান্টিবডি সহ রক্তে টি-কোষের সংখ্যা বাড়তে পারে।

- Advertisement -
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular