Transfer Window : ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের আশায় জল ঢেলে থাইল্যান্ডে তারকা ফুটবলার

এবারের ট্রান্সফার উইন্ডোতে (Transfer Window) ঘটনার ঘনঘটা। সেই সঙ্গে প্রচুর জল্পনা। আর জল্পনার সঙ্গে কলকাতার দুই প্রধানের নাম জড়িয়ে পড়বে না তা কি করে হয়।

jayesh rane footballer

এবারের ট্রান্সফার উইন্ডোতে (Transfer Window) ঘটনার ঘনঘটা। সেই সঙ্গে প্রচুর জল্পনা। আর জল্পনার সঙ্গে কলকাতার দুই প্রধানের নাম জড়িয়ে পড়বে না তা কি করে হয়। মোহনবাগানের থেকে হয়তো ফুটবল প্রেমীদের জল্পনার অনেকটা অংশ জুড়ে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। কিছু জল্পনা সত্যি হয়নি। তেমনই একটি জল্পনা উপড়ে গিয়েছে গোড়া থেকে।

বেঙ্গালুরু এফসি তথা ভারতের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডারদের মধ্যে একজন জয়েস রানে। আসন্ন মরসুমে তাকে নতুন দলের জার্সি পরে খেলতে দেখা যাবে। তবে ইস্টবেঙ্গলের জার্সি পরে নয়। অনেকে আশা করেছিলেন জয়েস হয়তো লাল হলুদ জার্সি পরতে চলেছেন। তেমনটা হয়নি। বেঙ্গালুরু এফসি থেকে এক বছরের লোনে তিনি খেলতে চলেছেন মুম্বই সিটি এফসিতে। মুম্বই ইতিমধ্যে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছে। থাইল্যান্ডের অনুশীলন করছে দল। লোনের কথা ঘোষণা করার কয়েক ঘন্টা পর ফের একটি আপডেট দেয় মুম্বই সিটি এফসি। জয়েস পৌঁছে গিয়েছেন থাইল্যান্ডে।

মাঝমাঠের এই ফুটবলার অতীতে খেলেছেন এটিকে এবং এটিকে মোহন বাগানের হয়ে। এক সময় ভারতীয় ফুটবলের অন্যতম প্রতিভাধর ফুটবলার হিসেবে গণ্য করা হতো তার নাম। ক্রমে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেননি তিনি। মরসুম এগোনোর সঙ্গে কমেছে জয়েসের মাঠে নামার সময়। অনেকে মনে করছিলেন জয়েস কলকাতার ক্লাবে যোগ দিতে পারেন। কিন্তু তেমনটা হওয়ার সম্ভাবনা আপাতত আর রইল না।

গত মরসুমে ছিলেন বেঙ্গালুরু ফুটবল ক্লাবে। খুব বেশি সুযোগ পাননি সেখানে। মনে করা হচ্ছে, বেঙ্গালুরু ফুটবল ক্লাবের প্রতি খুব একটা খুশি নন তিনি। ২০১৭-২০ মরসুমে এটিকে ফুটবলার হিসেবে খেলেছিলেন প্রায় পঞ্চাশটি ম্যাচ। এটিকে মোহন বাগানের হয়ে এক মরসুমে পনেরোটির বেশি ম্যাচে সুযোগ পেয়েছিলেন। বেঙ্গালুরুর হয়ে গোল করলেও পর্যাপ্ত ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি জয়েস রানে।