ওড়িশা এফসি এর আগের একাধিক মোলাকাতে ইস্টবেঙ্গল এফসির (East Bengal vs Odisha FC) ওপর চাপ বিস্তার করেছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ৩-১ গোলে ওড়িশা এফসিকে হারিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। তারপর থেকে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে শেষ পাঁচটি ম্যাচে অপরাজিত রয়েছে ওড়িশা এফসি।
অক্টোবর থেকে প্রতিযোগিতায় রয়েছে ওড়িশা এফসি। তবে মাঠে তাদের পারফরম্যান্স যে ভয়ঙ্কর এমনটা বলা যায় না। বরং সম্প্রতি তারা কিছুটা ছন্দ হারিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। কোচ সের্জিও লোবেরার দল তাদের শেষ দু’টি ম্যাচে এফসি গোয়া এবং মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের বিরুদ্ধে পরপর ড্র করেছে। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধেও ড্র করলে সেটা হবে ওড়িশা এফসির ইতিহাসের এক অনন্য ঘটনা। ওড়িশার দুর্ধর্ষ স্ট্রাইকিং জুটি রয় কৃষ্ণা এবং দিয়েগো মরিসিওর বয়স বাড়লেও এখনও প্রতিপক্ষের গোলের সামনে বিপজ্জনক। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ম্যাচের প্রথমার্ধে দলের মোট গোলের ৬৮% গোল এসেছে এই দুই খেলোয়াড়ের ওপর ভর করে।
🔙 in #ISL10 action tomorrow at the Kalinga – see you all there Juggernauts! ☝🏻💜#OdishaFC #AmaTeamAmaGame #KalingaWarriors #LetsFootball #OFCEBFC pic.twitter.com/ev7Q0Vlg3J
— Odisha FC (@OdishaFC) February 28, 2024
ম্যাচের ৩১-৪৫ মিনিটের মধ্যে ওড়িশা এফসি ১২ বার প্রতিপক্ষ দলের জালে বল জড়িয়েছে। ইন্ডিয়ান সুপার লীগের যে কোনও কাছে এই পরিসংখ্যান একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়। ইস্টবেঙ্গলের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রত এই বিষয়টি নিশ্চিয় খেয়াল করেছেন।
বিরতির আগে যে কোন দলের খেলায় কিছুটা স্লথতা বা ঢিলেমি দেখা যায়, সেই সুযোগটাই কাজে লাগায় ওড়িশা এফসি। ঢিলেমি দেওয়ার কোনও সুযোগ নেই ইস্টবেঙ্গলের। কারণ প্লে অফে যেতে হলে আইএসএলের বাকি ম্যাচ জেতার লক্ষ্য নিয়েই তাদের মাঠে নামতে হবে।