দীর্ঘদিন পর বিহারে রঞ্জি ট্রফির (Ranji Trophy) ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। টুর্নামেন্টের অন্যতম সফল দল মুম্বই সেখানে খেলতে এসেছিল। কিন্তু মুম্বই ও বিহারের মধ্যকার ম্যাচ শুরুর আগে যা ঘটেছে, তা সেখানকার পুরো ক্রিকেট ব্যবস্থাকে কাঠগড়ায় তুলেছে । এই ঘটনা কেবল যে বিহার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনকেই বিব্রত করছিল না বরং ম্যাচ শুরু করতেও বিলম্ব করেছিল। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কী হয়েছে? বিহার মুম্বইয়ের মুখোমুখি হওয়ার জন্য একটি নয় বরং দুটি দলকে বেছে নিয়েছিল। মানে একই রাজ্যের দুটো প্রথম একাদশ।
আরও পড়ুন: Shubman Gill: ভারতের গলার কাঁটা হয়ে উঠেছে এই ব্যাটসম্যান!
এখন যেহেতু প্রতিটি ক্রিয়াকলাপের একটি প্রতিক্রিয়া রয়েছে, এই ক্ষেত্রেও একই রকম দেখা গেছে। দুই দলে কে খেলবে তা নিয়ে মাঠে তুমুল হইচই হয়েছিল। বিতর্ক চলছিল, হাতাহাতিও হয়েছিল বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে দেখে স্থানীয় পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। পুরো লড়াইটা ছিল দুটি দলকে ঘিরে। একটি ছিল বিহার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাকেশ তিওয়ারি এবং অন্য দলটি বেছে নিয়েছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের সচিব অমিত কুমার।
2 different teams arrived in Patna to play Ranji Trophy claiming to represent Bihar, selected by President and Secretary respectively. Heated exchange and tussle took place. President's team played as they arrived early. (Indian Express).
Secretary said, "how can President…
— Mufaddal Vohra (@mufaddal_vohra) January 5, 2024
তবে বিসিএর মুখপাত্র সঞ্জীব কুমার মিশ্রের মতে, বিহার ক্রিকেটের সঙ্গে অমিত কুমারের আর কোনও সম্পর্ক নেই। বিহার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ওম্বুডসম্যান কোর্ট ইতিমধ্যেই তাকে সাসপেন্ড করেছে। এমন পরিস্থিতিতে তিনি যদি সেক্রেটারি হিসেবে দলকে বেছে নেন, তাহলে তার কোনো মানে হয় না। বিহার ক্রিকেটে অমিত কুমারের কোনও ভূমিকা না থাকলে সেই দল কীভাবে খেলার যোগ্য হতে পারে? বিসিএ মুখপাত্রের বিবৃতি থেকে এটা স্পষ্ট যে দলের সভাপতি রাকেশ তিওয়ারি যে দলকে বেছে নিয়েছেন সেটা টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্য।