Qatar Football world cup: কাতার বিশ্বকাপে স্টেডিয়ামে খাওয়া যাবে না বিয়ার!!হতাশ দর্শকবৃন্দ

কাতার বিশ্বকাপে(Qatar Football world cup) স্টেডিয়ামে বসে না কি বিয়ার খাওয়া যাবে না। এমনটাই শোনা যাচ্ছে। বিশ্বকাপে দেশ- বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ খেলা দেখতে এসেছেন।…

qatar-football-world-cup

কাতার বিশ্বকাপে(Qatar Football world cup) স্টেডিয়ামে বসে না কি বিয়ার খাওয়া যাবে না। এমনটাই শোনা যাচ্ছে। বিশ্বকাপে দেশ- বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ খেলা দেখতে এসেছেন। কাতারে মদ তো বটেই নিষিদ্ধ বিয়ারও। কয়েকমাস আগে বিয়ারের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন আয়োজকরা। তবে একেবারে শেষ মুহূর্তে বিয়ারের ওপর ফের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে খবর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ফুটবল প্রেমীদের মধ্যে বিয়ার খেতে খেতেই ম্যাচ দেখার অভ্যাস রয়েছে। তাঁরা এবার সমস্যায় পড়তে পারেন। 

স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছিল বিশ্বকাপ আয়োজকদের৷ সেই চুক্তি সেখানে বলা হয়েছিল, বিশ্বকাপ যতদিন চলবে ততদিন কাতারে বিয়ার পান করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। প্রধানত মুসলিম প্রধান দেশে অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ সেই জন্যই এমন সন্দেহ করা হয়েছিল। প্রথম দিকে অনুমতি দিলেও শেষ মুহূর্তে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল। বলা হয়েছিল, ফিফার তরফ থেকে জানানো হয়েছে তাদের অন্যতম স্পন্সর বাডবাইজার স্টেডিয়ামে এবং ফ্যান পার্কে বিয়ার বিক্রি করবে। তবে তা এবার আর হচ্ছে না।

Advertisements

একটা সময় জানা গিয়েছিল, বিয়ার বিক্রি হবে ফ্যান পার্কে। তবে তার দাম শুনে চোখ কপালে উঠে গিয়েছিল ফুটবল ফ্যানদের। কারণ, এক গ্লাস বিয়ারের দাম ধার্য করা হয়েছিল, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১১০০ টাকা। খাবারের দামও অত্যধিক বেশি। স্যালাডের দাম ধার্য করা হয়েছিল ৯০০ টাকা। গ্রিক স্যালাডের দাম ছিল প্রায় ৫০০ টাকা।এ নিয়ে ফ্যান পার্কে ক্ষোভও জানিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ফুটবল অনুরাগীরা৷ তারপরে বিয়ার সহ সমস্ত অ্যালকোহল নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল কাতার। শুধু ফ্যান পার্ক নয়, হোটেল গুলিতেও বিয়ার বা অ্যালকোহল পাওয়া যাবে না। এটাও স্পষ্ট করে জানান হয়েছে৷