Pintu Mahata: ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে ভালো খেলতে মরিয়া ছিলেন প্রায় হারিয়া যাওয়া পিন্টু মাহাতো

বছর তিন আগের কথা। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে গোল করে ডার্বি হিরো হয়েছিলেন জঙ্গলমহলের পিন্টু মাহাতো (Pintu Mahata)। ২০১৯ পর্যন্ত মোহনবাগানে ছিলেন। তারপর ইস্টবেঙ্গলে। ক্রমে হারিয়ে যেতে…

Pintu mahata, Kolkata derby, East Bengal, Mohun bagan, Football

বছর তিন আগের কথা। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে গোল করে ডার্বি হিরো হয়েছিলেন জঙ্গলমহলের পিন্টু মাহাতো (Pintu Mahata)। ২০১৯ পর্যন্ত মোহনবাগানে ছিলেন। তারপর ইস্টবেঙ্গলে। ক্রমে হারিয়ে যেতে থাকলেন প্রচারের আলো থেকে।

প্রতি বছর কলকাতা ফুটবল লিগে একাধিক প্রতিভাধর ফুটবল উঠে আসেন। পিন্টু মাহাতোও তেমনই এক ফুটবলার। জঙ্গলমহলের গ্রাম চাঁদড়া থেকে এসেছিলেন কলকাতায়। ফুটবল স্কিলের জোরে সুযোগ পেয়েছিলেন মোহনবাগানে। ক্লাবে থাকার সময় মাঝে হতাশা। শেষে তৎকালীন মোহনবাগান কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তী তাঁকে দলে ধরে রেখেছিলেন। সেই পিন্টু হতাশা কাটিয়ে অভিষেক ডার্বিতে রাতারাতি গোল করে হিরোর তকমা পেয়েছিলেন।

ময়দানে চলতি কথা রয়েছে, ডার্বিতে একটা গোল জীবন বদলে দিতে পারে। পিন্টুর জীবনও বদলে গিয়েছিল। মোহনবাগানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার পর ২০১৯ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে সই করেছিলেন। একটা মরসুম সেখানে ছিলেন। পরে সুদেভা দিল্লিতে কিছু ম্যাচ খেলার পর সার্ভিসেস, ইন্ডিয়ান নেভি, রাজস্থান ইউনাইটেডের মতো ক্লাবে।

২২ আগস্ট, ২০২২ সালের সন্ধ্যায় পিন্টু উল্টো দিকে ছিল ইস্টবেঙ্গল। তাঁকে কেন্দ্র করে একাধিকবার আক্রমণ রচনা করার চেষ্টা করেছিল ইন্ডিয়ান নেভি। পিন্টু এবার আর গোল করতে পারেননি। গোল করলে আবার উঠে আসতেন খবরের কাগজের পাতায়।