Durand Cup Final: ফাইনালে লাল-হলুদ কর্তাকে তোপ বাগান সচিবের

আগামী ৩ তারিখ বিকেলে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ডুরান্ড (Durand Cup) ফাইনাল খেলতে নামবে কলকাতার দুই প্রধান। গত মরশুমে খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স না থাকলেও এই নয়া মরশুমে যথেষ্ট ছন্দে রয়েছে লাল-হলুদ ব্রিগেড।

Controversy Erupts: Mohun Bagan Secretary Takes Aim at East Bengal Officials Ahead of Durand Cup Final"

আগামী ৩ তারিখ বিকেলে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ডুরান্ড (Durand Cup) ফাইনাল খেলতে নামবে কলকাতার দুই প্রধান। গত মরশুমে খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স না থাকলেও এই নয়া মরশুমে যথেষ্ট ছন্দে রয়েছে লাল-হলুদ ব্রিগেড। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ সেনার বিপক্ষে এগিয়ে থেকে ড্র করলে ও পরবর্তীতে মোহনবাগান দলের বিপক্ষে অপ্রত্যাশিত জয় তুলে নেয় ইস্টবেঙ্গল।

যা দেখে রীতিমতো হতবাক হতে হয় সমর্থকদের। তারপর গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে আসে ইস্টবেঙ্গল। সেখান থেকে সেমিফাইনাল। পরবর্তীতে ট্রাইবেকারে নর্থইস্ট ইউনাইটেডকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে কলকাতার এই প্রধান।

তবে টুর্নামেন্ট জুড়ে রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে যথেষ্ট অখুশি কলকাতার এই প্রধান। গত কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে মোহনবাগান দলের বিপক্ষে মুম্বাই সিটি এফসির পেনাল্টি বাতিলের পাশাপাশি এফসি গোয়ার বিপক্ষে মোহনবাগান দলের পেনাল্টির প্রসঙ্গ তুলে ধরেন লাল-হলুদ কর্তারা। সেইসাথে, রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কথাও উঠে আসে একাধিকবার। যা নিয়ে সরগরম হয়ে ওঠে কলকাতা ময়দান। এই পরিস্থিতিতে প্রতিপক্ষ দলের কর্তাদের পাল্টা দিতে ছাড়েননি বাগান সচিব দেবাশীষ দত্ত।

তিনি বলেন, কলকাতা ময়দানে এই জিনিস নতুন নয়। নব্বই দশকে এরকম বিষয় হয়ে আসত। ম্যাচের রেফারির উপর চাপ সৃষ্টি করা হত। দুই প্রধানের তরফ থেকেই করা হত। তবে আমি মনে করিয়ে দিতে চাই নর্থইস্ট ইউনাইটেডের সাথে সেমিফাইনাল হয়েছিল একটা দলের। ম্যাচ শেষে তাদের দলের কোচ বলেছিলেন, বেশকিছু জিনিস রয়েছে যার জন্য আমরা ইস্টবেঙ্গলকে তাদের ঘরের মাঠে হারাতে পারিনি। তো সেইটা কি, অথবা তার ইঙ্গিত কি আমার মনে হয় তা আর বলে দিতে হবে না। সেটা মোহনবাগানের কোনো কর্তা বলেনি, মোহনবাগানের কোচ বলেনি সেটা নর্থইস্ট দলের কোচ বলেছেন। তাই সমস্ত কিছু পরিষ্কার।