Women’s League: ভোরেই আমেদাবাদ উড়ে যাবে ইস্টবেঙ্গলের মহিলা দল, কে হলেন অধিনায়িকা?

এবছর বাংলার একমাত্র দল হিসেবে জাতীয় মহিলা লিগে (National Women’s League ) খেলার সুযোগ পেয়েছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।

East Bengal Women's Team

চলতি ফুটবল মরশুমে অপরাজিত থেকে কন্যাশ্রী কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। এক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন সুজাতা কর। তবে এবার লড়াই আরো বড়। রাজ্যের গন্ডি অতিক্রম করে এবার জাতীয় স্তরে লড়াই করবেন গীতা, সুলঞ্চনারা। এবছর বাংলার একমাত্র দল হিসেবে জাতীয় মহিলা লিগে (National Women’s League ) খেলার সুযোগ পেয়েছে ইমামি ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। সেইমতো রুটিন মেনে অনুশীলন করেছে গোটা দল। গতকাল যুবভারতী স্টেডিয়ামের অনুশীলন মাঠ থেকে কলকাতার শেষ অনুশীলন করে ইস্টবেঙ্গল দল। জানা গিয়েছে, আজ ভোরবেলা আমেদাবাদ উড়ে যাবে গোটা দল।

সেখানে আগামী ২৬ তারিখ টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ খেলবে ইমামি ইস্টবেঙ্গল। প্রতিপক্ষ গোকুলাম কেরালা। তারপর আরো অন্যান্য শক্তিশালী দল গুলির সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে তাদের। উল্লেখ্য এই টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে রত্না হালদারকে দলের অধিনায়িকা করা হয়। পাশাপাশি কোচের ভূমিকায় থাকেন সুজাতা কর। যার মাধ্যমে এবছর ট্রফি ঢুকেছে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে। তবে গত কয়েকদিন আগেও পরিস্থিতি ছিল কিছুটা অন্যরকম। কোচের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য গত বুধবার একটি চিঠি ক্লাবে পাঠান কাপজয়ী এই কোচ। কিন্তু কেন এমন ভাবনা সেবিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।

পরবর্তীতে তার সাথে বৈঠকে বসে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। দীর্ঘ কয়েক ঘন্টার আলোচনার মাধ্যমে উঠে আসে সকল সমস্যার সমাধান। যারফলে, নিজের ভাবনার বদল ঘটিয়ে লাল-হলুদের দায়িত্ব সামলাতে অকপট থাকেন তিনি। এবার তার হাত ধরেই জাতীয় মহিলা লিগে সফল হতে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল। পাশাপাশি দলের সঙ্গে আরও দুই বিদেশি তারকার যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও বেশকিছু সমস্যার দরুন এখনো পর্যন্ত সই করতে পারেননি তাদের কেউ। তবে মনে করা হচ্ছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই হয়ত দলের সঙ্গে যুক্ত হবেন সেই ফুটবলাররা।